শুভেন্দু অধিকারীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠলো । রাজ্শুযের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গাড়ি আটকে কুরুচিকর স্লোগান, প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ। আর এই অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার রাতে সরগরম হয়ে ওঠে পূর্ব মেদিনীপুরের মারিশদা। এই ঘটনার জেরে এবার তৃণমূলের বিরুদ্ধে মারিশদা থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন শুভেন্দুর আইনজীবী অনির্বাণ চক্রবর্তী।
বিরোধী দলনেতাকে হেনস্থার অভিযোগে এদিন থানা ঘেরাও করে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব।বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, মারিশদা থানার কাছে শুভেন্দুর গাড়ি ঘিরে কুরুচিকর স্লোগান দেওয়া হয়। প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
আর ও পড়ুন অপেক্ষা মাত্র দুই বছরের, ট্রেনেই যাওয়া যাবে সিকিম
অভিযোগ, ত্রিপুরায় তৃণমূলের ওপর হামলার বদলা নিতেই বিরোধী দলনেতাকে এভাবে হুমকি দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, পাল্টা তৃণমূলের দাবি, সায়নীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সারা রাজ্যজুড়ে যেমন প্রতিবাদ মিছিল চলছিল ঠিক সেই ভাবেই মরিশদায় জেলা তৃণমূলের তরফে প্রতিবাদ কর্মসূচি চলছিল। ঠিক সেই সময় শুভেন্দু সেখান দিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু তাঁকে ঘিরে কোনও বিক্ষোভ দেখানো হয়নি, তাঁর গাড়িও তৃণমূলের কেউ আটকে রাখেনি। বিজেপির অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
উল্লেখ্য, শুভেন্দু অধিকারীকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠলো । রাজ্শুযের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গাড়ি আটকে কুরুচিকর স্লোগান, প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ। আর এই অভিযোগের ভিত্তিতে সোমবার রাতে সরগরম হয়ে ওঠে পূর্ব মেদিনীপুরের মারিশদা। এই ঘটনার জেরে এবার তৃণমূলের বিরুদ্ধে মারিশদা থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন শুভেন্দুর আইনজীবী অনির্বাণ চক্রবর্তী।
বিরোধী দলনেতাকে হেনস্থার অভিযোগে এদিন থানা ঘেরাও করে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব।বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, মারিশদা থানার কাছে শুভেন্দুর গাড়ি ঘিরে কুরুচিকর স্লোগান দেওয়া হয়। প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। অভিযোগ, ত্রিপুরায় তৃণমূলের ওপর হামলার বদলা নিতেই বিরোধী দলনেতাকে এভাবে হুমকি দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, পাল্টা তৃণমূলের দাবি, সায়নীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সারা রাজ্যজুড়ে যেমন প্রতিবাদ মিছিল চলছিল ঠিক সেই ভাবেই মরিশদায় জেলা তৃণমূলের তরফে প্রতিবাদ কর্মসূচি চলছিল। ঠিক সেই সময় শুভেন্দু সেখান দিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু তাঁকে ঘিরে কোনও বিক্ষোভ দেখানো হয়নি, তাঁর গাড়িও তৃণমূলের কেউ আটকে রাখেনি। বিজেপির অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।