প্রাথমিকে প্রতারিত হয়ে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করা আব্দুর রহমান কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত দীপকর কণায়কে গ্রেফতার করলো লালগোলা পুলিশ। মাস খানেক আগে লালগোলার সারপাখিয়া গ্রামের আব্দুর রহমান প্রাথমিকে প্রতারিত হয়ে বাড়িতে থাকা কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করে। এরপর পরিবার পক্ষ থেকে এলাকাবাসীকে নিয়ে পুলিশকে না জানিয়ে তাকে মুসলিম মতে কবরস্থানে গিয়ে কবর দেয়া হয়। তারপরেই এই খবর চাউর হয় বিভিন্ন জায়গায়।
রীতিমতো লালগোলা থানার পুলিশ এই বিষয়ে পরিবারের কাছ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পায় সেটি কোর্টে যায় আর কোর্টে যাওয়ার পরই কোড থেকে ওই মৃতদেহ কবর থেকে ওঠানোর জন্য পারমিশন আসে সেই দেহ কবর থেকে উঠানোর পর তার দেহ ময়নাতদন্ত করা হয় তার মৃত্যুর আগে নয় পাতার একটি সুসাইড নোট লিখে রাখেন তাতে বেশ কয়েকজনের নাম রয়েছে তার মধ্যে দিবাকর কনাই ছিল মূল অভিযুক্ত আর এই মূল অভিযুক্ত কে পুলিশ এক মাসের মধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি করে তাকে আজ অর্থাৎ সোমবার রাত্রে গ্রেফতার করে নিয়ে আসে লালগোলা থানায়।
আজ মঙ্গলবারের দিন তাকে পাঠানো হয়েছে লালবাগ মহকুমা আদালতে ১৪ দিনের রিমান্ডের আবেদনে কারণ যে প্রতারিত করেছে প্রাথমিককে চাকরি দেওয়ার নাম করে তার সঙ্গে আরো কারা কারা যুক্ত এবং কিভাবে সে প্রতারিত করত পুরো বিষয়টি রিমান্ডে নিয়ে পুলিশ তার কাছে জানার চেষ্টা করবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।
আরও পড়ুন – বাঁশের কারুকার্যে নজর কারা থিম ধূপগুড়ির ইয়ং অ্যাসোসিয়েশনের
উল্লেখ্য, প্রাথমিকে প্রতারিত হয়ে কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করা আব্দুর রহমান কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত দীপকর কণায়কে গ্রেফতার করলো লালগোলা পুলিশ। মাস খানেক আগে লালগোলার সারপাখিয়া গ্রামের আব্দুর রহমান প্রাথমিকে প্রতারিত হয়ে বাড়িতে থাকা কীটনাশক খেয়ে আত্মহত্যা করে। এরপর পরিবার পক্ষ থেকে এলাকাবাসীকে নিয়ে পুলিশকে না জানিয়ে তাকে মুসলিম মতে কবরস্থানে গিয়ে কবর দেয়া হয়। তারপরেই এই খবর চাউর হয় বিভিন্ন জায়গায়।