প্রয়াত হলেন সিপিআইএম পার্টির জেলা সম্পাদক মনসা হাঁসদা। রবিবাররাত ১২ টা পাঁচ মিনিটে তিনি নিজ বাড়ীতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৪ বছর। বীরভূমের বামপন্থী রাজনীতিতে তিনি ছিলেন অন্যতম নেতা।
জেলা সম্পাদক ছাড়াও রাজ্য কমিটিরও সদস্য ছিলেন। ছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি। ২০০৩-০৮ সাল পর্যন্ত তিনি বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি ছিলেন। বোলপুর থানার পাঁচশোয়া এলাকার অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারে তার জন্ম হয়। পরিবারের ইচ্ছা না থাকলেও তিনি নিজ ইচ্ছায় পড়াশুনো চালিয়ে যান।
গ্রামের সাধারন গরিবি ঘড়ের ছাত্র ছাত্রীরা যাতে শিক্ষার আঙিনায় আসতে পারেন তার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যান। তিনি আদিবাসী সমাজেরও নেতা ছিলেন। সোমবার তার মৃত্য সংবাদ ছড়িয়ে পড়তেই শোকের ছায়া নেমে আসে জেলার রাজনৈতিক মহলে।
আর ও পড়ুন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সফল পাকিস্তান, দাবি ইমরানের
সিপিআইএমের প্রাক্তন সাংসদ ডাঃ রামচন্দ্র ডোম, সিপিআইএম নেতা সমীর ভট্টাচার্য, গৌতম ঘোষ, উৎপল রুদ্র সহ বামপন্থী নেতৃত্ব তার গ্রামের বাড়ীতে যান। মৃতদেহ বোলপুর ও সিউড়ী পার্টি অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার মরদেহতে দলীয় পতাকা দিয়ে পুষ্পস্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জানান ডান-বাম নেতৃত্ব।
জেলার অন্যতম নেতার মৃত্যুতে বোলপুরের বিধায়ক রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিন্হা শোক জ্ঞাপন করেন। এদিন মনসা হাঁসদাকে শ্রদ্ধা জানান বোলপুর পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান কংগ্রেস নেতা তপন সাহা সহ অনান্যরা।
উল্লেখ্য, প্রয়াত হলেন সিপিআইএম পার্টির জেলা সম্পাদক মনসা হাঁসদা। রবিবাররাত ১২ টা পাঁচ মিনিটে তিনি নিজ বাড়ীতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যকালে তার বয়স হয়েছিলো ৬৪ বছর। বীরভূমের বামপন্থী রাজনীতিতে তিনি ছিলেন অন্যতম নেতা।জেলা সম্পাদক ছাড়াও রাজ্য কমিটিরও সদস্য ছিলেন। ছিলেন বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি। ২০০৩-০৮ সাল পর্যন্ত তিনি বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি ছিলেন। বোলপুর থানার পাঁচশোয়া এলাকার অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারে তার জন্ম হয়। পরিবারের ইচ্ছা না থাকলেও তিনি নিজ ইচ্ছায় পড়াশুনো চালিয়ে যান।