ইউক্রেনে আটকে থাকা পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনার আবেদন পরিবারের। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে ইউক্রেনে আটকে থাকা পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনার আবেদন পরিবারের । অতর্কিতে রাশিয়ার আক্রমণ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে।বৃহস্পতিবার ভারতীয় সময় সকাল ৮ টায় রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে।এয়ার ইন্ডিয়াসহ বিশ্বের সমস্ত দেশের বিমান ইউক্রেনে যাতায়াত বন্ধ করে দেয়।ভারতীয় বহু মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে ইউক্রেনে যায়।দুর্গাপুরের একই পরিবারের দুই যমজ কন্যাসহ মোট ৬ জন ছাত্রী ডাক্তারি পড়তে পাড়ি দিয়েছিল ইউক্রেনে।
সবাই এখন হোস্টেল ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে বাঙ্কারে।বিদ্যুৎ বিপর্যয়, খাবার,জলের অভাবে ভুগছে ছাত্রীরা।বিদ্যুৎ বিপর্যয় যার ফলে মোবাইলেও আর চার্জ দেওয়া যায়নি। এখন তাই অনেকের সাথেই তাদের পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছন্ন হয়েছে।দুর্গাপুর স্টিল টাউনশীপের এ-জোন আনন্দবিহারের বাসিন্দা ফিরোজ খানের মেয়ে নেহা খান ২০১৯ সাল থেকে এম বি বি এস পড়তে পাড়ি দেয় ইউক্রেনে।একসাথেই নঈমনগরের বাসিন্দা জিনত আলম যায় নেহা খানের সাথেই আবার গত ডিসেম্বর মাসে কোকওভেন থানার অঙ্গদপুরের বাসিন্দা দুই যমজ বোন রুমকি ও ঝুমকি গাঙ্গুলি যায় ইউক্রেনে ডাক্তারি পড়ার জন্য।
আর ও পড়ুন ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের বিমানঘাঁটির দখল নিয়েছে রুশ বাহিনী
হটাৎ এই যুদ্ধে বিপাকে পড়া ছাত্রীদের হোস্টেলের সামনে মুহুর্মুহু বোমা ফেলার কারনে শুক্রবার এই ছাত্রীদের বাঙ্কারে রাখা হয় বলে জানান নেহার বাবা ফিরোজ খান। রুমকি ও ঝুমকির সাথে কালকের পরে আর যোগাযোগ হয়নি বলে জানায় তার পরিবার।তাদের মোবাইলের চার্জ শেষ। বিদ্যুৎ নেই,জল নেই আবার খাবারের সঙ্কট।সব মিলিয়ে এই পরিবারগুলি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে অনুরোধ তাদের মেয়েদের দেশে সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য।
কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের কাছে ইউক্রেনে আটকে থাকা পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনার আবেদন পরিবারের । অতর্কিতে রাশিয়ার আক্রমণ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে।বৃহস্পতিবার ভারতীয় সময় সকাল ৮ টায় রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করে।এয়ার ইন্ডিয়াসহ বিশ্বের সমস্ত দেশের বিমান ইউক্রেনে যাতায়াত বন্ধ করে দেয়।ভারতীয় বহু মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে ইউক্রেনে যায়।দুর্গাপুরের একই পরিবারের দুই যমজ কন্যাসহ মোট ৬ জন ছাত্রী ডাক্তারি পড়তে পাড়ি দিয়েছিল ইউক্রেনে।
সবাই এখন হোস্টেল ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে বাঙ্কারে।বিদ্যুৎ বিপর্যয়, খাবার,জলের অভাবে ভুগছে ছাত্রীরা।বিদ্যুৎ বিপর্যয় যার ফলে মোবাইলেও আর চার্জ দেওয়া যায়নি। এখন তাই অনেকের সাথেই তাদের পরিবারের যোগাযোগ বিচ্ছন্ন হয়েছে।দুর্গাপুর স্টিল টাউনশীপের এ-জোন আনন্দবিহারের বাসিন্দা ফিরোজ খানের মেয়ে নেহা খান ২০১৯ সাল থেকে এম বি বি এস পড়তে পাড়ি দেয় ইউক্রেনে।একসাথেই নঈমনগরের বাসিন্দা জিনত আলম যায় নেহা খানের সাথেই আবার গত ডিসেম্বর মাসে কোকওভেন থানার অঙ্গদপুরের বাসিন্দা দুই যমজ বোন রুমকি ও ঝুমকি গাঙ্গুলি যায় ইউক্রেনে ডাক্তারি পড়ার জন্য।
হটাৎ এই যুদ্ধে বিপাকে পড়া ছাত্রীদের হোস্টেলের সামনে মুহুর্মুহু বোমা ফেলার কারনে শুক্রবার এই ছাত্রীদের বাঙ্কারে রাখা হয় বলে জানান নেহার বাবা ফিরোজ খান। রুমকি ও ঝুমকির সাথে কালকের পরে আর যোগাযোগ হয়নি বলে জানায় তার পরিবার।তাদের মোবাইলের চার্জ শেষ। বিদ্যুৎ নেই,জল নেই আবার খাবারের সঙ্কট।সব মিলিয়ে এই পরিবারগুলি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে অনুরোধ তাদের মেয়েদের দেশে সুস্থ অবস্থায় ফিরিয়ে আনার জন্য।