Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
ফলতার মল্লিকবাড়ির দুর্গাপুজো

ফলতার মল্লিকবাড়ির দুর্গাপুজো

ফলতার মল্লিকবাড়ির দুর্গাপুজো

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ফলতার মল্লিকবাড়ির দুর্গাপুজো। এই পুজোর অন‍্যতম বৈশিষ্ট্য হল একচালা এককাঠামোর দুর্গাপুজো। প্রচলিত প্রথা মেনে আজও সমান মর্যাদায় পালিত হচ্ছে এই পুজো।  ফলতার শ‍্যামসুন্দরপুর গ্রামের মল্লিকবাড়ির এই বনেদি পুজো প্রতিবছর খুবই জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালন করা হয়। তবে কালের নিয়মে এই পুজোর জৌলুস কিছুটা কমেছে, তবে আভিজাত‍্য বর্তমান আছে এখনও।

 

একসময় এলাকার অভিজাত পরিবার হিসাবে গণ‍্য হত এই মল্লিক পরিবার। এই মল্লিক পরিবারের অন‍্যতম সদস্য ছিলেন গিরিশ চন্দ্র মল্লিক। তিনি গ্রামের বাইরে নদীর কাছে একটি সুন্দর বাড়ি নির্মাণ করেন। এক রাতে তিনি স্বপ্নাদেশ পেয়ে পরের দিন নদীতে স্নান যান। এরপর সেখান থেকে শিবলিঙ্গ পান তিনি। এই শিবলিঙ্গ ভক্তিভরে প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। শুরু হয় মন্দির নির্মাণের কাজ।

 

এই ঘটনার সঙ্গে শুরু হয় নীলের মেলা ও দুর্গাপুজো। প্রতি বছর জন্মাষ্টমীর দিন কাঠামো পুজো করা হয়। আগে মহালয়ার পরের দিন থেকে দেবী ঘট স্থাপন করে পুজো করার রীতি ছিল। কিন্তু বর্তমানে ষষ্ঠীর দিন থেকে পুজো শুরু হয়।বর্তমানে নীলপুজো থেকে যে অর্থ উপার্জন হয়, সেই অর্থের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের অর্থ যোগ করে দুর্গাপুজো চালানো হয়। এই পুজোতে অষ্টমীর দিন খিচুড়ি ভোগের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিমা দশমিতেই বিসর্জন করা হয়।

আরও পড়ুন – ট্রেনে কাটা পরে দুই ছাত্রীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া ধুম ডাঙ্গী এলাকায়

উল্লেখ্য, এই পুজোর অন‍্যতম বৈশিষ্ট্য হল একচালা এককাঠামোর দুর্গাপুজো। প্রচলিত প্রথা মেনে আজও সমান মর্যাদায় পালিত হচ্ছে এই পুজো।  ফলতার শ‍্যামসুন্দরপুর গ্রামের মল্লিকবাড়ির এই বনেদি পুজো প্রতিবছর খুবই জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালন করা হয়। তবে কালের নিয়মে এই পুজোর জৌলুস কিছুটা কমেছে, তবে আভিজাত‍্য বর্তমান আছে এখনও।

 

একসময় এলাকার অভিজাত পরিবার হিসাবে গণ‍্য হত এই মল্লিক পরিবার। এই মল্লিক পরিবারের অন‍্যতম সদস্য ছিলেন গিরিশ চন্দ্র মল্লিক। তিনি গ্রামের বাইরে নদীর কাছে একটি সুন্দর বাড়ি নির্মাণ করেন। এক রাতে তিনি স্বপ্নাদেশ পেয়ে পরের দিন নদীতে স্নান যান। এরপর সেখান থেকে শিবলিঙ্গ পান তিনি। এই শিবলিঙ্গ ভক্তিভরে প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। শুরু হয় মন্দির নির্মাণের কাজ।

 

এই ঘটনার সঙ্গে শুরু হয় নীলের মেলা ও দুর্গাপুজো। প্রতি বছর জন্মাষ্টমীর দিন কাঠামো পুজো করা হয়। আগে মহালয়ার পরের দিন থেকে দেবী ঘট স্থাপন করে পুজো করার রীতি ছিল। কিন্তু বর্তমানে ষষ্ঠীর দিন থেকে পুজো শুরু হয়।বর্তমানে নীলপুজো থেকে যে অর্থ উপার্জন হয়, সেই অর্থের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের অর্থ যোগ করে দুর্গাপুজো চালানো হয়। এই পুজোতে অষ্টমীর দিন খিচুড়ি ভোগের ব্যবস্থা করা হয়। প্রতিমা দশমিতেই বিসর্জন করা হয়।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top