Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Things to the keep in the mind before eating fast food

ফাষ্টফুড খাওয়ার আগে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে

ফাষ্টফুড খাওয়ার আগে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
ফাষ্টফুড

ফাষ্টফুড  খাওয়ার আগে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে। আপনার আদরের শিশুর পেটে কী প্রভাব ফেলছে এই সমস্ত খাবার? জানেন কি? চিকিত্‍সকরা বলছেন, শিশুকে সুস্থ জীবন দিতে হলে কড়া হতেই হবে বাবা-মাকে। কারণ লোভনীয় খাবারের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে কঠিন ব্যাধির বিষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৬ থেকে ১২ বছরই হচ্ছে শরীর গঠনের সময়। তাই এই সময় বাচ্চাদের খাবার দাবারের দিকে বেশি নজর রাখা জরুরি।

 

ফুচকা – প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল বাড়ায়।

বার্গার – স্যাচুরেটেড ফ্যাটের ভাণ্ডার। ক্ষতিকর কোলেস্টেরল বাড়ায়।

পকোড়া – স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভর্তি। শরীরে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়।

 

স্যান্ডউইচ – চিজ, মেয়োনিজ বা মাখন চুবানো স্যান্ডউইচ ফ্যাটে ভর্তি। সঙ্গে বেকন বা সালামির টপিং থাকলে তো কথাই নেই।

সিঙ্গারা – একটি সিঙ্গারায় থাকে ২৫ গ্রাম ফ্যাট। যা এক স্ল্যাব মাখনের সমান।

চিপস – প্রায় সব শিশুরই পছন্দ। এতে রয়েছে কেমিক্যাল প্রিজারভেটিভস, স্যাচুরেটেড ফ্যাট।

 

চানা-বাটোরা – এক প্লেটে ১২০০ ক্যালোরি। সঙ্গে ৫০ গ্রাম ফ্যাট। যা দুই স্ল্যাব মাখনের সমান।

প্যাটিস – কড়া করে ভাজা। প্রচুর কার্বহাইড্রেড ও স্টার্চ।

বড়া-দোসা – অন্য তেলেভাজার মতো এই খাবারটিও ফ্যাটের ভাণ্ডার।

স্যান্ডউইচ – চিজ, মেয়োনিজ বা মাখন চুবানো স্যান্ডউইচ ফ্যাটে ভর্তি। সঙ্গে বেকন বা সালামির টপিং থাকলে তো কথাই নেই।

 

আর ও পড়ুন    উত্তরবঙ্গে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

 

আজকাল প্রায় বাড়িতেই বাবা-মা দুজনেই কাজ করেন। তাই তারা বেশির ভাগ সময়ই ব্যস্ত থাকেন পেশার চাপে। তাই বাচ্চাদের বাড়ির তৈরি টিফিন না দিয়ে, হাতে টিফিনের টাকা গুঁজে দিচ্ছেন বাবা-মায়েরা। এই খেয়ে আপনার আদরের শিশুর শরীরে কী প্রভাব পড়ছে? শুনে নিন তার বৃত্তান্ত। জাঙ্কফুড শরীরে চর্বির পরিমাণ বাড়ায়, পেশি তৈরি হয় না। প্রভাব পড়ে শিশুর বৃদ্ধিতে।

 

স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও অ্যাডেড সুগারের কারণে শিশু শরীরেই বাসা বাঁধছে ডায়বেটিস কিংবা হার্টের অসুখ। জাঙ্কফুড প্রভাব  ফেলতে পারে বাচ্চাদের দাঁতের গঠনে। শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় জাঙ্কফুড। ঘনঘন অসুস্থ হয় বাচ্চা। পেটের রোগের আশঙ্কা বাড়ে। জাঙ্কফুড প্রভাব ফেলতে পারে স্মৃতিশক্তি ও দৃষ্টিতেও। যার প্রভাব পড়বে মনসংযোগ ও পড়াশোনায়। শৈববে জাঙ্কফুডের আধিক্য তরুণ বয়সে হৃদরোগ, প্রস্টেট ও ব্রেস্ট ক্যানসার ঘটাতে পারে।

 

উল্লেখ্য, ফাষ্টফুড  খাওয়ার আগে যে বিষয়গুলি মনে রাখতে হবে। আপনার আদরের শিশুর পেটে কী প্রভাব ফেলছে এই সমস্ত খাবার? জানেন কি? চিকিত্‍সকরা বলছেন, শিশুকে সুস্থ জীবন দিতে হলে কড়া হতেই হবে বাবা-মাকে। কারণ লোভনীয় খাবারের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে কঠিন ব্যাধির বিষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৬ থেকে ১২ বছরই হচ্ছে শরীর গঠনের সময়। তাই এই সময় বাচ্চাদের খাবার দাবারের দিকে বেশি নজর রাখা জরুরি।

 

 

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top