ভারতের জঙ্গলে ফিরছে চিতা। বিলুপ্তির পর আবারও ফিরিয়ে আনা হচ্ছে চিতা। ভারতে জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ ১৯তম বৈঠকে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিংহ ঘোষণা করেন, বিলুপ্তির ৭০ বছর পর আগামী ৫ বছরের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির ৫০টি চিতা দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়া হবে।
কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী বৈঠকে জানান, ‘চিতা-সহ বাঘেদের প্রধান সাতটি প্রজাতির সংরক্ষণে অত্যন্ত আগ্রহী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই ইচ্ছাপূরণ করার লক্ষ্যেই এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’ দক্ষিণ আফ্রিকা অথবা নামিবিয়া থেকে আনা হবে এই চিতাগুলি। এর মধ্যে ১০ থেকে ১২টি চিতা একেবারেই অল্পবয়স্ক।
ভবিষ্যতে যাতে এদের থেকে বংশবৃদ্ধি ঘটে তার জন্যেই এই সিদ্ধান্ত। বিদেশমন্ত্রকও এই উদ্যোগে দেশকে সাহায্য করছে বলে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী জানিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ১৯৪৮ সালে ছত্তীসগঢ়ে দেশের শেষ চিতাটি মারা যায়। ১৯৫২ সালে চিতা ভারতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলেই ঘোষণা করা হয়। এর ঠিক ৭০ বছর পর আবারও ভারতের ১০টি জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে চিতা। মধ্যপ্রদেশের কুনো পালপুর ন্যাশনাল পার্কের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে বৈঠকে। চিতার বসবাসের জন্য আদর্শ পরিবেশ এবং পর্যাপ্ত শিকার রয়েছে এমন অঞ্চলই বেছে নেওয়া হবে।
আর ও পড়ুন নতুন বছরের শুরুতেই আতঙ্ক ছড়ালো উত্তরবঙ্গে
উল্লেখ্য, ভারতের জঙ্গলে ফিরছে চিতা। বিলুপ্তির পর আবারও ফিরিয়ে আনা হচ্ছে চিতা। ভারতে জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ ১৯তম বৈঠকে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিংহ ঘোষণা করেন, বিলুপ্তির ৭০ বছর পর আগামী ৫ বছরের মধ্যে বিভিন্ন প্রজাতির ৫০টি চিতা দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বনাঞ্চলে ছেড়ে দেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী বৈঠকে জানান, ‘চিতা-সহ বাঘেদের প্রধান সাতটি প্রজাতির সংরক্ষণে অত্যন্ত আগ্রহী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর সেই ইচ্ছাপূরণ করার লক্ষ্যেই এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।’ দক্ষিণ আফ্রিকা অথবা নামিবিয়া থেকে আনা হবে এই চিতাগুলি।
এর মধ্যে ১০ থেকে ১২টি চিতা একেবারেই অল্পবয়স্ক।ভবিষ্যতে যাতে এদের থেকে বংশবৃদ্ধি ঘটে তার জন্যেই এই সিদ্ধান্ত। বিদেশমন্ত্রকও এই উদ্যোগে দেশকে সাহায্য করছে বলে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী জানিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ১৯৪৮ সালে ছত্তীসগঢ়ে দেশের শেষ চিতাটি মারা যায়। ১৯৫২ সালে চিতা ভারতে বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলেই ঘোষণা করা হয়। এর ঠিক ৭০ বছর পর আবারও ভারতের ১০টি জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হবে চিতা। মধ্যপ্রদেশের কুনো পালপুর ন্যাশনাল পার্কের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে বৈঠকে। চিতার বসবাসের জন্য আদর্শ পরিবেশ এবং পর্যাপ্ত শিকার রয়েছে এমন অঞ্চলই বেছে নেওয়া হবে।