ফিলিপাইনে সুপার টাইফুন ‘রাই’য়ের আঘাতে ২১ জন মারা গিয়েছেন । ফিলিপাইনে সুপার টাইফুন ‘রাই’য়ের আঘাতে এ পর্যন্ত অন্তত ২১ জন মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। টাইফুনের আঘাতে ফিলিপাইনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জানা যায়, টাইফুন ‘রাই’য়ের কারণে ৩ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ফিলিপাইনের মধ্যাঞ্চলীয় প্রদেশ নিগ্রোস ওক্সিডেন্টাল ও দেশটির পূর্বাঞ্চলের সুরিগাও ডেন নর্টিতে এ টাইফুন আঘাত হানে।
ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে- এমন আশঙ্কার মধ্যে আগে থেকেই বহু মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এটাকে বিশ্বের ‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি বলে বর্ণনা করা হয়েছিল। ফিলিপাইনের আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্যাগাসা জানায়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে টাইফুন ‘রাই’ সুরিগাও ডেল নর্টির সিয়ারা গাও দ্বীপে প্রথম আঘাত হানে। এতে অনেক স্থানে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। থাম ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে অনেক এলাকা। অনেক বাড়িঘরের ছাদ উড়ে গেছে।
আর ও পড়ুন এবারে গঙ্গাসাগরে থাকছে আকর্ষণীয় ব্যবস্থাপনা, জানতে পড়ুন এই প্রতিবেদন
ফিলিপাইনের আন্তর্জাতিক রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রধান আলবার্তো বোকানিগ্রা বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘কার্যত এটা বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি।’এই ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা ও উদ্ধারে ১৮ হাজারের বেশি সেনা সদস্য, পুলিশ, কোস্টগার্ড ও অগ্নিনির্বাপন কর্মী অংশ নিয়েছেন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা গেছে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে অনেক স্থানে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। লোকজনকে উদ্ধার করতে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। প্যাগাসা জানিয়েছে, সমুদ্রে এটি ১৯৫ কিলোমিটার গতিতে এগোলেও স্থলভাবে এটি ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার বেড়ে আঘাত হেনেছে।যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টারের (জেটিডব্লিউসি) ‘রাই’কে ‘সুপার টাইফুন’ বলে ঘোষণা দিয়েছে।
উল্লেখ্য, ফিলিপাইনে সুপার টাইফুন ‘রাই’য়ের আঘাতে ২১ জন মারা গিয়েছেন । ফিলিপাইনে সুপার টাইফুন ‘রাই’য়ের আঘাতে এ পর্যন্ত অন্তত ২১ জন মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে এই ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে। টাইফুনের আঘাতে ফিলিপাইনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জানা যায়, টাইফুন ‘রাই’য়ের কারণে ৩ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।
ফিলিপাইনের মধ্যাঞ্চলীয় প্রদেশ নিগ্রোস ওক্সিডেন্টাল ও দেশটির পূর্বাঞ্চলের সুরিগাও ডেন নর্টিতে এ টাইফুন আঘাত হানে। ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে- এমন আশঙ্কার মধ্যে আগে থেকেই বহু মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়। এটাকে বিশ্বের ‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি বলে বর্ণনা করা হয়েছিল।
ফিলিপাইনের আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্যাগাসা জানায়, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে টাইফুন ‘রাই’ সুরিগাও ডেল নর্টির সিয়ারা গাও দ্বীপে প্রথম আঘাত হানে। এতে অনেক স্থানে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। থাম ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে অনেক এলাকা। অনেক বাড়িঘরের ছাদ উড়ে গেছে।