শ্যামনগর বাসুদেবপুর থানার মুকুন্দপুরের পর ফের গৃহবধূকে অশ্লীল মন্তব্য দুষ্কৃতীদের, প্রতিবাদ করতে গেলে স্বামীকে মারধোর দুষ্কৃতীদের। রবিবার রাতে শ্যামনগর বাসুদেবপুর থানার অন্তর্গত মুকুন্দপুর এলাকায় যুবতীকে অশ্লীল মন্তব্য করার পর তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। তার ১২ ঘন্টা রেশ কাটতে না কাটতেই ফের গৃহবধূকে লক্ষ্য করে অশ্লীল মন্তব্য।
প্রতিবাদ করতে গেলে গৃহবধূর স্বামীকে মারধোর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ২৭ বছরের বিজয় রাও নামে এক যুবক তার স্ত্রীকে নিয়ে দুপুরবেলা কামারহাটি ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ৪ নম্বর রেলগেট এলাকা দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎই এলাকায় থাকা কিছু দুষ্কৃতী বিজয়কে ও তাঁর স্ত্রীকে কু-মন্তব্য করে।
বিজয় রাও এর প্রতিবাদ করলে তাকে বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে তার মাথায় এবং তাঁর ঠোঁট ফাটিয়ে দেয়। পরবর্তীতে তাকে সাগর দত্ত মেডিকেল হাসপাতাল নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করানো হয় এবং মাথায় তিনটে সেলাই করা হয়। সেখান থেকে বেলঘড়িয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বিজয় ও তার স্ত্রী। অভিযোগ দায়ের করার পরেও বেলঘড়িয়া থানার পুলিশ দুষ্কৃতীদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। যার জেরে পুলিশের ভূমিকা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। একই সঙ্গে আতঙ্কে এলাকায় ঢুকতে ভয় পাচ্ছেন বিজয় রাও ও তার স্ত্রী।
আরও পড়ুন – ভরসন্ধেয় তিলোত্তমায় জোড়া খুন, উদ্ধার হলো দম্পতির রক্তাক্ত দেহ
উল্লেখ্য, রবিবার রাতে শ্যামনগর বাসুদেবপুর থানার অন্তর্গত মুকুন্দপুর এলাকায় যুবতীকে অশ্লীল মন্তব্য করার পর তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। তার ১২ ঘন্টা রেশ কাটতে না কাটতেই ফের গৃহবধূকে লক্ষ্য করে অশ্লীল মন্তব্য।প্রতিবাদ করতে গেলে গৃহবধূর স্বামীকে মারধোর করে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। স্থানীয় সূত্রে খবর, ২৭ বছরের বিজয় রাও নামে এক যুবক তার স্ত্রীকে নিয়ে দুপুরবেলা কামারহাটি ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ৪ নম্বর রেলগেট এলাকা দিয়ে যাচ্ছিল।
হঠাৎই এলাকায় থাকা কিছু দুষ্কৃতী বিজয়কে ও তাঁর স্ত্রীকে কু-মন্তব্য করে। বিজয় রাও এর প্রতিবাদ করলে তাকে বিভিন্ন অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে তার মাথায় এবং তাঁর ঠোঁট ফাটিয়ে দেয়। পরবর্তীতে তাকে সাগর দত্ত মেডিকেল হাসপাতাল নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করানো হয় এবং মাথায় তিনটে সেলাই করা হয়। সেখান থেকে বেলঘড়িয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন বিজয় ও তার স্ত্রী। অভিযোগ দায়ের করার পরেও বেলঘড়িয়া থানার পুলিশ দুষ্কৃতীদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। যার জেরে পুলিশের ভূমিকা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। একই সঙ্গে আতঙ্কে এলাকায় ঢুকতে ভয় পাচ্ছেন বিজয় রাও ও তার স্ত্রী।
