ফের চালকের তৎপরতায় হাতির প্রাণ বাঁচল। রেললাইনে হাতি-ট্রেন দুর্ঘটনা আটকাতে যখন ডুয়ার্সে প্রথমবার সেনসিটিভ সেন্সর লাগানো হচ্ছে, ঠিক তখন আবারও রেললাইন পারাপার হাতির এবং ফের হাতির প্রাণ রক্ষা করলেন দুই ট্রেনচালক। বৃহস্পতিবার সকালে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ও চালসা স্টেশনের মাঝে রেললাইনের ওপর ওই হাতিটিকে দেখতে পান ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের চালক পঙ্কজ কর ও সহ চালক সুজিত কুমার দাস।
তারা হাতিটি দেখা মাত্রই জরুরিকালীন ব্রেক কষে ট্রেনের গতি একেবারেই শ্লথ করে দেন। দেখা যায় হাতিটি দীর্ঘক্ষণ রেললাইনে দাঁড়িয়ে ছিল এবং এদিক ওদিক করছিল। এরপর হাতিটি রেললাইন পারাপার করে একপাশের জঙ্গল থেকে অপর পাশের জঙ্গলে চলে যায়। হাতিটি জঙ্গলে ফিরে গেলে দীর্ঘ প্রায় ১৪ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পর ট্রেনটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। উল্লেখ্য,গত দুই মাসে ডুয়ার্সের রেললাইনে এই নিয়ে ৯ বার এমন ঘটনা ঘটল।
আরও পড়ুন – বিএসএফের উদ্যোগে সীমান্তবর্তী এলাকায় শিশুদের নিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
উল্লেখ্য, রেললাইনে হাতি-ট্রেন দুর্ঘটনা আটকাতে যখন ডুয়ার্সে প্রথমবার সেনসিটিভ সেন্সর লাগানো হচ্ছে, ঠিক তখন আবারও রেললাইন পারাপার হাতির এবং ফের হাতির প্রাণ রক্ষা করলেন দুই ট্রেনচালক। বৃহস্পতিবার সকালে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ও চালসা স্টেশনের মাঝে রেললাইনের ওপর ওই হাতিটিকে দেখতে পান ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসের চালক পঙ্কজ কর ও সহ চালক সুজিত কুমার দাস।
তারা হাতিটি দেখা মাত্রই জরুরিকালীন ব্রেক কষে ট্রেনের গতি একেবারেই শ্লথ করে দেন। দেখা যায় হাতিটি দীর্ঘক্ষণ রেললাইনে দাঁড়িয়ে ছিল এবং এদিক ওদিক করছিল। এরপর হাতিটি রেললাইন পারাপার করে একপাশের জঙ্গল থেকে অপর পাশের জঙ্গলে চলে যায়। হাতিটি জঙ্গলে ফিরে গেলে দীর্ঘ প্রায় ১৪ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকার পর ট্রেনটি গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। উল্লেখ্য,গত দুই মাসে ডুয়ার্সের রেললাইনে এই নিয়ে ৯ বার এমন ঘটনা ঘটল। ফের চালকের