ফের শহর মুখী হাতির পাল, নজড়ে বন দপ্তর। ফের জলপাইগুড়ি শহর মুখী হাতির দল। বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেড়িয়ে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন তিস্তা নদীর চরে এসে আশ্রয় নিয়েছে একদল হাতি। দলে ছোট বড় মিলিয়ে চল্লিশটি হাতি রয়েছে। জলপাইগুড়ি শহর থেকে চার কিলোমিটার দূরে এই মুহুর্তে অবস্থান করছে হাতির দলটি।
যে কোনও সময় জলপাইগুড়ি শহরে ঢুকে পড়তে পারে এই আশঙ্কায় বৈকন্ঠপুর, জলপাইগুড়ি এবং গরুমারা তিনটি বন বিভাগের কর্মীদের এলাকায় মোতায়েন করেছে বন দফতর। গত সপ্তাহে এই হাতির দলটি বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেরিয়ে জলপাইগুড়ি পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বানিয়াপাড়া গ্রাম সংলগ্ন তিস্তা নদীর চরে চলে আসে। রবিবার ভোরে হাতির দলটিকে তাড়া করে বৈকন্ঠপুরের গৌরিকোনের জঙ্গলে পাঠিয়ে দেন বন কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাতে এই দলটি আবার তিস্তা নদীর চরে চলে আসে।
বন দফতরের বক্তব্য, তিস্তা নদীর চরে প্রচুর পরিমানে ধান এবং সবজি চাষ হয়েছে। সেই লোভেই হাতির দলটি চরে চলে আসছে। চর থেকে যে কোনও সময় শহরে চলে আসার আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছেন না বন কর্মীরা। কারন গত বছর নভেম্বর মাসে জলপাইগুড়ি শহরে ঢুকে পড়ে ছিলো দলছুট দুটো হাতি। ঘটনার পুনরাবৃত্তি আটকাতে তিন এলাকার বন কর্মীদের তিস্তা নদীর চর এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে। রাতের দিকে হাতির দলটিকে বৈকন্ঠপুরের জঙ্গলে ফেরানোর চেষ্টা চালানো হবে বলে বন দফতর জানিয়েছে।
আরও পড়ুন – চাদের নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পুড়িয়ে দিল বিক্ষোভকারীরা, নিহত ৫০
উল্লেখ্য, ফের জলপাইগুড়ি শহর মুখী হাতির দল। বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেড়িয়ে জলপাইগুড়ি শহর সংলগ্ন তিস্তা নদীর চরে এসে আশ্রয় নিয়েছে একদল হাতি। দলে ছোট বড় মিলিয়ে চল্লিশটি হাতি রয়েছে। জলপাইগুড়ি শহর থেকে চার কিলোমিটার দূরে এই মুহুর্তে অবস্থান করছে হাতির দলটি। যে কোনও সময় জলপাইগুড়ি শহরে ঢুকে পড়তে পারে এই আশঙ্কায় বৈকন্ঠপুর, জলপাইগুড়ি এবং গরুমারা তিনটি বন বিভাগের কর্মীদের এলাকায় মোতায়েন করেছে বন দফতর। গত সপ্তাহে এই হাতির দলটি বৈকন্ঠপুরের জঙ্গল থেকে বেরিয়ে জলপাইগুড়ি পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বানিয়াপাড়া গ্রাম সংলগ্ন তিস্তা নদীর চরে চলে আসে।