ফেসবুকে নিজের তৈরি করা কেক পোস্ট করে অর্ডার পাচ্ছেন বালুরঘাটের বৈশাখি। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে স্বনির্ভরতার পথে বালুরঘাটের বৈশাখি দত্ত। নিজের তৈরি করা কেক ফেসবুকে পোস্ট করে অর্ডার পাচ্ছেন তিনি।
জানা গিয়েছে, শুরুটা হয়েছিল রান্নার চ্যানেলগুলি দেখে। এক বান্ধবীর জন্মদিনের কেক বানানো দিয়ে,আর প্রথম দিনের তার তৈরি কেকে-ই বাজিমাৎ। তাই বান্ধবীদের কাছে তার বানানো প্রথম কেকটি প্রশংসিত হতেই কেক তৈরীর মাধ্যমে রোজগারের ভাবনা শুরু করে বৈশাখি।
শুরু হয় বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলগুলি থেকে আরও উন্নত স্বাদের কেক তৈরীর পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ করা। সেই সঙ্গে নিত্য নতুন পদ্ধতিসমূহগুলিকে ডায়েরিতে লিপিবদ্ধ করা। এরপর প্রতিদিন নিত্য নতুন স্বাদের কেক বানিয়ে তা নিজস্ব ফেসবুক আকাউন্টে পোস্ট করা আর তাতেই বাজিমাৎ। মুহূর্তের মধ্যে তার কেক বানানোর পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে উঠে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
আরও পড়ুন – বড়দিনের উৎসবে মেতে উঠবে গাজোলের আলমপুর
এবং সেই সঙ্গে ফেসবুকের মাধ্যমেই একে একে ক্রেতাদের কাছ থেকে কেক বানানোর অর্ডার পেতে থাকে বৈশাখি। এমনই এক ক্রেতা রাখি ঘোষ বলেন, ফেসবুকে বৈশাখির বানানো কেক দেখে এবং এরপর ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে বৈশাখি-র সাথে যোগাযোগ করে তার স্বামীর জন্মদিনের কেকের অর্ডার তিনি বৈশাখিকে দেন।
অপরদিকে বালুরঘাটের দিপালী নগর এলাকার বাসিন্দা বৈশাখি দত্ত জানিয়েছেন কেক বানিয়ে প্রতিমাসে তার ১২-১৫ হাজার টাকা আয় হচ্ছে। এই সব দেখে অন্যরাও বলছেন সোশ্যাল মিডিয়াকে বাজে কাজে ব্যবহার করবার পরিবর্তে ভাল কাজে ব্যবহার করাটাও একটি রুচিশীল ভাবনা যা এক্ষেত্রে রোজগার তুলে দিয়েছে বৈশাখির হাতে।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে নিজের তৈরি করা কেক পোস্ট করে অর্ডার পাচ্ছেন বালুরঘাটের বৈশাখি। সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে স্বনির্ভরতার পথে বালুরঘাটের বৈশাখি দত্ত। নিজের তৈরি করা কেক ফেসবুকে পোস্ট করে অর্ডার পাচ্ছেন তিনি।
জানা গিয়েছে, শুরুটা হয়েছিল রান্নার চ্যানেলগুলি দেখে। এক বান্ধবীর জন্মদিনের কেক বানানো দিয়ে,আর প্রথম দিনের তার তৈরি কেকে-ই বাজিমাৎ। তাই বান্ধবীদের কাছে তার বানানো প্রথম কেকটি প্রশংসিত হতেই কেক তৈরীর মাধ্যমে রোজগারের ভাবনা শুরু করে বৈশাখি।