ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার দম্পতির মৃতদেহ, ফেসবুকই হল কাল। ঘরের মেঝেতে পড়েছিল স্ত্রীর দেহ। ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় স্বামীর মৃতদেহ। ঘটনার জেরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল হাওড়ার চ্যাটার্জিহাট থানার অন্তর্গত ২২/২ নন্দলাল মুখার্জি লেনে। মৃতদের নাম গৌতম মাইতি ও মৌসুমী মাইতি। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। দম্পতির বড় মেয়ের দাবি, মা সবসময় ফেসবুকে ব্যস্ত থাকতো।
এনিয়ে অশান্তি হতো বাবার সঙ্গে। তাদের দুই মেয়ে এদিন আড়াইটে নাগাদ ড্রয়িং ক্লাসে গিয়ে ফিরে এসে দেখে দরজা ভিতর থেকে বন্ধ। কলিং বেল বাজিয়েও দরজা খোলেনি কেউ। তারপর তারা পাড়া প্রতিবেশীদের ডেকে আনে। প্রতিবেশীরাও ডাকাডাকির পর কোনও সাড়া পাননি। এরপর খবর দেওয়া হয় থানায়। এরপর পুলিসে এসে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখে মাটিতে চাদর ঢাকা অবস্থায় পড়ে রয়েছে মৌসুমী মাইতির দেহ।। সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় গৌতম মাইতি।
আর ও পড়ুন ডিম আগে না মুরগী? অবশেষে সমাধান মিলল এই বিতর্কিত ধাঁধার
মৌরুসীর কথার সূত্র ধরেই পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, এদিনও হয়তো অশান্তি শুরু হয় দম্পতির মধ্যে। তারপরেই হয়তো স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হন গৌতমবাবু। ইতিমধ্যেই দেহদুটি ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন পুলিশ আধিকারিকরা। পুলিস সূত্রে খবর, হাওড়ায় একটি পানশালায় ম্যানেজারের কাজ করতেন গৌতম বাবু। বছর তিনেক আগে সপরিবারে চ্যাটার্জি হাট এলাকায় ফ্ল্যাট ভাড়া নেন। দুই মেয়ে হাওড়ার একটি ইংরাজি মাধ্যম স্কুলে নবম ও তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে।
পুলিস ও প্রতিবেশীদের অনুমান স্ত্রীকে হত্যা করে আত্মঘাতী হয়েছেন গৌতম বাবু। প্রতিবেশী পিন্টু মণ্ডলের দাবি, সবটাই শোনা কথা। ভদ্রলোক সারাদিন ব্যস্ত থাকতেন। হোটেলে চাকরি করতেন। স্ত্রী সম্ভবত সোশ্য়াল মিডিয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। এনিয়ে সবার বাড়িতে যেমন হয় তেমনটাই হয়তো হতো। ওনার মেয়েও একই কথা বলছে।
উল্লেখ্য, ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার দম্পতির মৃতদেহ, ফেসবুকই হল কাল। ঘরের মেঝেতে পড়েছিল স্ত্রীর দেহ। ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় স্বামীর মৃতদেহ। ঘটনার জেরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল হাওড়ার চ্যাটার্জিহাট থানার অন্তর্গত ২২/২ নন্দলাল মুখার্জি লেনে। মৃতদের নাম গৌতম মাইতি ও মৌসুমী মাইতি। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। দম্পতির বড় মেয়ের দাবি, মা সবসময় ফেসবুকে ব্যস্ত থাকতো। এনিয়ে অশান্তি হতো বাবার সঙ্গে। তাদের দুই মেয়ে এদিন আড়াইটে নাগাদ ড্রয়িং ক্লাসে গিয়ে ফিরে এসে দেখে দরজা ভিতর থেকে বন্ধ। কলিং বেল বাজিয়েও দরজা খোলেনি কেউ।
তারপর তারা পাড়া প্রতিবেশীদের ডেকে আনে। প্রতিবেশীরাও ডাকাডাকির পর কোনও সাড়া পাননি। এরপর খবর দেওয়া হয় থানায়। এরপর পুলিসে এসে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখে মাটিতে চাদর ঢাকা অবস্থায় পড়ে রয়েছে মৌসুমী মাইতির দেহ।। সিলিং ফ্যানে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় গৌতম মাইতি। মৌরুসীর কথার সূত্র ধরেই পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, এদিনও হয়তো অশান্তি শুরু হয় দম্পতির মধ্যে। তারপরেই হয়তো স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী হন গৌতমবাবু। ইতিমধ্যেই দেহদুটি ময়না তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন পুলিশ আধিকারিকরা। পুলিস সূত্রে খবর, হাওড়ায় একটি পানশালায় ম্যানেজারের কাজ করতেন গৌতম বাবু। বছর তিনেক আগে সপরিবারে চ্যাটার্জি হাট এলাকায় ফ্ল্যাট ভাড়া নেন। দুই মেয়ে হাওড়ার একটি ইংরাজি মাধ্যম স্কুলে নবম ও তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে।