শিলিগুড়ি মহকুমা বইমেলা শুরু হলো । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় “মোদের গর্ব মোদের আশা আ মরি বাংলা ভাষা” এই অঙ্গীকায় শিলিগুড়ি মহকুমা বই মেলা শুরু হল। শিলিগুড়ি শহরের বাঘাযতীন ময়দানে আয়োজিত করা হয়েছে ১১তম বইমেলা। একেতো আধুনিক যুগে সঙ্গীত হোক বা বই পড়া সমস্তকিছুই অনলাইন এবং বিগত দু বছরে সংক্রমনের জেরে মানুষ যখন ঘরবন্দি সেই সময় ছোট থেকে বড় সকলের মধ্যেই অনলাইনের প্রবণতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।
তবে এখন সংক্রমণের হার অনেকটাই কম, মানুষ ঘর থেকে বাইরে বেরিয়েছে। তাই বলা যেতে পারে এই বই মেলা মানুষের মধ্যে বই পড়ার প্রবণতা বৃদ্ধি করবে। শুধু বড়োরা নয় ছোটরাও যখন এই বই শব্দের সাথে মেলা শব্দটি শুনতে পায় তাদের মধ্যেও আগ্রহ জাগে সেই বিষয়ে আরো জানবার।
এছাড়া আধুনিক যুগের অধিকাংশ মানুষদের বিশেষ করে যুবক-যুবতীদের মধ্যে সাংস্কৃতিক থেকে বেশি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় সিনেমা জগতে তাই তাদের মধ্যে নিজেদের সংস্কৃতিকে আরো ভালোভাবে জানবার জন্য রয়েছে নানান রকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন।
বুধবার শিলিগুড়ি মহকুমা বইমেলার তরফে জয়ন্ত কর জানিয়েছেন, এবছরের বই মেলায় রয়েছে মোট ৭০টি বইয়ের স্টল তার মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি সরকারি স্টল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মধ্যে এই মেলায় কবি সম্মেলনের আয়জন করা হয়েছিল এবং এদিন নানান রকম অংকন প্রতিযোগিতার পাশাপাশি এই মেলায় থাকছে টেলিস্কোপ যার সাহায্যে সকলেই মহাকাশের দর্শন করতে পারবে মেলা চত্বর থেকেই, পাশাপাশি জানতে পারবে বিশ্বের জাগতিক ঘটনা।
আরও পড়ুন বাংলাদেশের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তীতে শুভেচ্ছা জানালেন মোদি
উল্লেখ্য, শিলিগুড়ি মহকুমা বইমেলা শুরু হলো । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় “মোদের গর্ব মোদের আশা আ মরি বাংলা ভাষা” এই অঙ্গীকায় শিলিগুড়ি মহকুমা বই মেলা শুরু হল। শিলিগুড়ি শহরের বাঘাযতীন ময়দানে আয়োজিত করা হয়েছে ১১তম বইমেলা। একেতো আধুনিক যুগে সঙ্গীত হোক বা বই পড়া সমস্তকিছুই অনলাইন এবং বিগত দু বছরে সংক্রমনের জেরে মানুষ যখন ঘরবন্দি সেই সময় ছোট থেকে বড় সকলের মধ্যেই অনলাইনের প্রবণতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।
তবে এখন সংক্রমণের হার অনেকটাই কম, মানুষ ঘর থেকে বাইরে বেরিয়েছে। তাই বলা যেতে পারে এই বই মেলা মানুষের মধ্যে বই পড়ার প্রবণতা বৃদ্ধি করবে। শুধু বড়োরা নয় ছোটরাও যখন এই বই শব্দের সাথে মেলা শব্দটি শুনতে পায় তাদের মধ্যেও আগ্রহ জাগে সেই বিষয়ে আরো জানবার। এছাড়া আধুনিক যুগের অধিকাংশ মানুষদের বিশেষ করে যুবক-যুবতীদের মধ্যে সাংস্কৃতিক থেকে বেশি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় সিনেমা জগতে তাই তাদের মধ্যে নিজেদের সংস্কৃতিকে আরো ভালোভাবে জানবার জন্য রয়েছে নানান রকম সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন।