রাজ্যের অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রের মত রবিবার জমজমাট হয়ে উঠল হাওড়া জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। এদিন সকাল থেকেই পর্যটকদের ভীড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র। যদিও এদিন পর্যটন কেন্দ্রের ভিতরে থাকা মিনি জু না খোলায় কিছুটা হলেও হতাশ হয়েছে পর্যটকেরা। অন্যদিকে পর্যটন কেন্দ্রের উল্টোদিকে থাকা পিকনিকের জায়গা জমজমাট ছিল। হুগলী নদীর পাড়ে বহু পর্যটক এদিন পিকনিকের আনন্দে মজেছিল। তবে এদিন পুলিশি নিরাপত্তা ছিল যথেষ্ট।
এদিন পিকনিক করার জায়গায় পুলিশি সহয়তা কেন্দ্র ছাড়াও পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।তবে এবারে পর্যটন কেন্দ্রে ডিজে বাজানো নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি প্রকাশ্যে মদ্যপান ও নদীতে নৌকা বিহার ও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদিও এদিন সর্তকতা মূলক ব্যবস্থা হিসাবে নদীতে স্পিড বোটের মাধ্যমে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা নদীতে টহল দিয়েছে। অন্যদিকে পর্যটন কেন্দ্রে ডিজে বাজানো বন্ধ, প্রকাশ্রে মদ্যপান নিষিদ্ধ হওয়ায় খুশী পর্যটকেরা। তাদের মতে এর ফলে অনেক আনন্দে দিনটা উপভোগ করা গেছে।
আরও পড়ুন – “বাংলা ভারতকে পথ দেখাবে”- রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস
উল্লেখ্য, রাজ্যের অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রের মত রবিবার জমজমাট হয়ে উঠল হাওড়া জেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। এদিন সকাল থেকেই পর্যটকদের ভীড়ে জমজমাট হয়ে ওঠে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র। যদিও এদিন পর্যটন কেন্দ্রের ভিতরে থাকা মিনি জু না খোলায় কিছুটা হলেও হতাশ হয়েছে পর্যটকেরা। অন্যদিকে পর্যটন কেন্দ্রের উল্টোদিকে থাকা পিকনিকের জায়গা জমজমাট ছিল। হুগলী নদীর পাড়ে বহু পর্যটক এদিন পিকনিকের আনন্দে মজেছিল। তবে এদিন পুলিশি নিরাপত্তা ছিল যথেষ্ট।
এদিন পিকনিক করার জায়গায় পুলিশি সহয়তা কেন্দ্র ছাড়াও পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল।তবে এবারে পর্যটন কেন্দ্রে ডিজে বাজানো নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি প্রকাশ্যে মদ্যপান ও নদীতে নৌকা বিহার ও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যদিও এদিন সর্তকতা মূলক ব্যবস্থা হিসাবে নদীতে স্পিড বোটের মাধ্যমে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা নদীতে টহল দিয়েছে। অন্যদিকে পর্যটন কেন্দ্রে ডিজে বাজানো বন্ধ, প্রকাশ্রে মদ্যপান নিষিদ্ধ হওয়ায় খুশী পর্যটকেরা। তাদের মতে এর ফলে অনেক আনন্দে দিনটা উপভোগ করা গেছে।