বতসার জেরে খুন

বতসার জেরে খুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বতসার জেরে খুন.  বাঁকুড়ার মেজিয়া থানার অন্তর্গত লালবাজার গ্রামের বাসিন্দা, সরফুল খানের পরিবার আজ সকালে পুরুলিয়া যাবার উদ্দেশ্যে একটি বেসরকারি বাসে ওঠে। সেই বাসে ওঠার সময় সরফুল খানের মেয়ে তাড়াতাড়ি উঠে গেলেও তার স্ত্রী উঠতে পারেনি একটু দেরী হয় তার জেরে বাসের কন্টাকটার এর সাথে সরিফুল খানের একটা বচসা বাঁধে। স্ত্রী এবং মেয়েকে বাসে তুলে সরফুল খান বাড়ি ফেরার পথে বাঁধে বিপত্তি, পরিবারে অভিযোগ সেই সময় তার ওপর চড়াও হয় হাবিবুল শেখ, শামিম শেখ,সেব্রাতি শেখ সেখাই ধস্তাধস্তি শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে, শুরু হয় মারধোর। তারপর ঘটনা স্থলেই লুটিয়ে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে বছর ষাট এর সরফুল খান। এই দুই পক্ষই একই পাড়ার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

 

তবে ঠিক কি কারনে এই হত্যা পুরোনো শত্রুতা নাকি জমি বিবাদ তা এখনো অজানা, তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ অভিযুক্ত ঐ তিন ব্যাক্তির সাথে কেউ কখনো পেরে ওঠেনা। অভিযুক্তদের খোঁজে পুলিশ তল্লাশি শুরু করলে তারা পলাতক, কারো এখনো কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে মেজিয়া থানার পুলিশ।পুলিশ দেহটি ময়না তদন্তের জন্য বাঁকুড়া সন্মিলনী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়। আর এটা আদেও খুন নাকি নিছকই কোনো দুর্ঘটনা তা খতিয়ে দেখছে মেজিয়া থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন – সুজিত বসুর অনুগামীদের রাতের অন্ধকারে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ সব্যসাচী অনুগামীদের বিরুদ্ধে

উল্লেখ্য, বাঁকুড়ার মেজিয়া থানার অন্তর্গত লালবাজার গ্রামের বাসিন্দা, সরফুল খানের পরিবার আজ সকালে পুরুলিয়া যাবার উদ্দেশ্যে একটি বেসরকারি বাসে ওঠে। সেই বাসে ওঠার সময় সরফুল খানের মেয়ে তাড়াতাড়ি উঠে গেলেও তার স্ত্রী উঠতে পারেনি একটু দেরী হয় তার জেরে বাসের কন্টাকটার এর সাথে সরিফুল খানের একটা বচসা বাঁধে। স্ত্রী এবং মেয়েকে বাসে তুলে সরফুল খান বাড়ি ফেরার পথে বাঁধে বিপত্তি, পরিবারে অভিযোগ সেই সময় তার ওপর চড়াও হয় হাবিবুল শেখ, শামিম শেখ,সেব্রাতি শেখ সেখাই ধস্তাধস্তি শুরু হয় দুই পক্ষের মধ্যে, শুরু হয় মারধোর।

 

তারপর ঘটনা স্থলেই লুটিয়ে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে বছর ষাট এর সরফুল খান। এই দুই পক্ষই একই পাড়ার বাসিন্দা বলে জানা গেছে। তবে ঠিক কি কারনে এই হত্যা পুরোনো শত্রুতা নাকি জমি বিবাদ তা এখনো অজানা, তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ অভিযুক্ত ঐ তিন ব্যাক্তির সাথে কেউ কখনো পেরে ওঠেনা। অভিযুক্তদের খোঁজে পুলিশ তল্লাশি শুরু করলে তারা পলাতক, কারো এখনো কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে মেজিয়া থানার পুলিশ।পুলিশ দেহটি ময়না তদন্তের জন্য বাঁকুড়া সন্মিলনী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়। আর এটা আদেও খুন নাকি নিছকই কোনো দুর্ঘটনা তা খতিয়ে দেখছে মেজিয়া থানার পুলিশ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top