প্রকাশ্যে বন্দুক দিয়ে গুলি চালানোর ছবি ভাইরাল। রিষড়া পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর তথা বর্তমানে কো-অর্ডিনেটর ও পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর সহকারি চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান খানের প্রকাশ্যে বন্দুক দিয়ে গুলি চালানোর ছবি ভাইরাল।
এই নিয়ে জাহিদ খান ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে রাজি নয়,তিনি শুধু বলেন দলের নির্দেশমতো তিনি ক্যামেরার সমনে কোন কথা বলবেননা,তিনি একটা দল করেন,দলের নির্দেশ মত চলবেন।ঘটনা প্রসঙ্গে হুগলি শ্রীরামপুর লোকসভা তৃণমূল জেলা সভাপতি স্নেহাশীষ চক্রবর্তী বলেন এই ঘটনার সত্যতা যাচাই করা দরকার।এটা পশ্চিমবঙ্গের কোন স্থান বলে মনে হচ্ছেনা,এবং এটা আসল বন্দুক নাকি খেলনা বন্দুক সেটা বোঝা যাচ্ছেনা।
ফলে এটা এখনকার ঘটনার বলে আমার মনে হয়না।বন্দুক নিয়ে খেলা করার মত স্থান পশ্চিমবঙ্গে নেই বলে জানান তিনি।যদিও ঘটনার কটাক্ষ করে বিজেপি।বিজেপি নেতা ভাস্কর ভট্টাচার্য বলেন শুনলাম বিষড়া তে এমন ঘটনা ঘটেছে,ভিডিও ভাইরাল হয়েছে শুনলাম।জাহিদ খান শূণ্যে গুলি চালিয়েছে।
এটা নতুন কিছু নয়,তৃণমূলের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক,সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়েই হচ্ছে।সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত,তবে তদন্ত হলেও কিছু বেরোবেনা,কারন এটা তৃণমূল।সূত্র মারফত খবর বছর চারেক আগে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে একটি অনুষ্ঠানে এই ঘটনাটি ঘটেছিল।
আর ও পড়ুন মালদা পুরভোটের মুল ইস্যু জলা জমি ভরাট বন্ধ করা
উল্লেখ্য, প্রকাশ্যে বন্দুক দিয়ে গুলি চালানোর ছবি ভাইরাল। রিষড়া পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর তথা বর্তমানে কো-অর্ডিনেটর ও পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর সহকারি চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান খানের প্রকাশ্যে বন্দুক দিয়ে গুলি চালানোর ছবি ভাইরাল। এই নিয়ে জাহিদ খান ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে রাজি নয়,তিনি শুধু বলেন দলের নির্দেশমতো তিনি ক্যামেরার সমনে কোন কথা বলবেননা,তিনি একটা দল করেন,দলের নির্দেশ মত চলবেন।ঘটনা প্রসঙ্গে হুগলি শ্রীরামপুর লোকসভা তৃণমূল জেলা সভাপতি স্নেহাশীষ চক্রবর্তী বলেন এই ঘটনার সত্যতা যাচাই করা দরকার।
এটা পশ্চিমবঙ্গের কোন স্থান বলে মনে হচ্ছেনা,এবং এটা আসল বন্দুক নাকি খেলনা বন্দুক সেটা বোঝা যাচ্ছেনা। ফলে এটা এখনকার ঘটনার বলে আমার মনে হয়না।বন্দুক নিয়ে খেলা করার মত স্থান পশ্চিমবঙ্গে নেই বলে জানান তিনি।যদিও ঘটনার কটাক্ষ করে বিজেপি।বিজেপি নেতা ভাস্কর ভট্টাচার্য বলেন শুনলাম বিষড়া তে এমন ঘটনা ঘটেছে,ভিডিও ভাইরাল হয়েছে শুনলাম।জাহিদ খান শূণ্যে গুলি চালিয়েছে। এটা নতুন কিছু নয়,তৃণমূলের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক,সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়েই হচ্ছে।সঠিক তদন্ত হওয়া উচিত,তবে তদন্ত হলেও কিছু বেরোবেনা,কারন এটা তৃণমূল।সূত্র মারফত খবর বছর চারেক আগে পশ্চিমবঙ্গের বাইরে একটি অনুষ্ঠানে এই ঘটনাটি ঘটেছিল।