বন্ধ দোকান ঘর থেকে নিখোঁজ ব্যক্তির ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন থানার মনোহরপুর গ্রামের বাসিন্দা অজয় ঘোষ বাসের হেলপারের কাজ করতো। বুধবার থেকে অজয় ঘোষ নিখোঁজ হয়ে যায়। তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি । তার পরিবারের লোকেরা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পেয়ে দাঁতন থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করে । শুক্রবার সকালে তার বাড়ির পাশে বন্ধ থাকা একটি দোকান ঘরের ভিতর থেকে পচা দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি দাঁতন থানার পুলিশকে জানায় ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দাঁতন থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে গিয়ে বন্ধ থাকা দোকান ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে পুলিশ দেখে অজয় ঘোষ গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান মানসিক অবসাদে তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। দাঁতন থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে মর্গে পাঠায় । ঠিক কি কারণে 45 বছর বয়সী অজয় ঘোষ গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে তা খতিয়ে দেখার জন্য দাঁতন থানার পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তবে ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তার পরিবারে যেমন শোকের ছায়া নেমে আসে, ঠিক তেমনি মনোহরপুর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
আর ও পড়ুন পেট্রোল ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে গান বেঁধেছে মালদার গম্ভীরা দল
উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন থানার মনোহরপুর গ্রামের বাসিন্দা অজয় ঘোষ বাসের হেলপারের কাজ করতো। বুধবার থেকে অজয় ঘোষ নিখোঁজ হয়ে যায়। তাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি । তার পরিবারের লোকেরা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করে তাকে না পেয়ে দাঁতন থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করে । শুক্রবার সকালে তার বাড়ির পাশে বন্ধ থাকা একটি দোকান ঘরের ভিতর থেকে পচা দুর্গন্ধ বের হতে থাকে। স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি দাঁতন থানার পুলিশকে জানায় ।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় দাঁতন থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে গিয়ে বন্ধ থাকা দোকান ঘরের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে পুলিশ দেখে অজয় ঘোষ গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান মানসিক অবসাদে তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। দাঁতন থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে মর্গে পাঠায় ।