পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে সিরিঞ্জ সংকটে নাজেহাল স্বাস্থ্য দফতর। পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে সিরিঞ্জ এর অভাব দেখা দেওয়ায় জেলা ছাত্রদল হচ্ছে বলে খবর।মঙ্গলবার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের বিভিন্ন সূত্রে জানা গিয়েছে যে এই সমস্যা কবে মিটবে সঠিকভাবে বলতে পারছেন না স্বাস্থ্যকর তাদের কেউ কেউ।
স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে যে এ পর্যন্ত দেড় লক্ষ টাকা থাকলেও সিরিঞ্জ রয়েছে মাত্র ১৪ হাজার। তাই স্থানীয়ভাবে সিরিঞ্জ এর ব্যবস্থা করতে জেলা থেকে ব্লক স্বাস্থ্য দপ্তর কে জানানো হয়েছে। প্রয়োজনে অন্য জায়গা থেকে সিরিঞ্জ আনার কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন জেলার স্বাস্থ্য কেন্দ্র অধিকর্তাদের।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রণব রায় জানিয়েছেন যে স্থানীয়ভাবে আরো ৫০ হাজার সিরিজ কেনা হয়েছে সেগুলি বিভিন্ন কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হবে এর আগে গত সেপ্টেম্বর মাসে করোনার টিকা স্বাভাবিক হতেই সিরিঞ্জ একটু কম পড়েছিল তাই টিকাকরণ যাতে ব্যাহত না হয় সেজন্য আমরা সাধারণভাবে ব্যবহৃত সিরিজ দিয়ে টিকা দিতে স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলির নির্দেশ দেয়া হয়েছিল ফলে করোনার জন্য ব্যবহৃত সিরিঞ্জ এর সঙ্গে সাধারণ সে নিজের ঘাটতি দেখা দিচ্ছিল পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলা থেকে জিনিস কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল কিন্তু নভেম্বর সেই সমস্যা দেখা যাচ্ছে।
আর ও পড়ুন বিশ্বে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ৫ হাজারের বেশি
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে আরও জানা গিয়েছে যে সেপ্টেম্বর মাসের পর থেকে টিকা ওসিংস প্রায় সমপরিমাণ রাজ্য থেকে নিয়েছিল নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে কখনও এক লক্ষ্যকখনও ২ লক্ষ টিকা পাওয়া গিয়েছে। সেখানে সিরিঞ্জ এসেছে মাত্র কুড়ি থেকে ত্রিশ হাজার ফলে বিভিন্ন টিকাকেন্দ্রে সিরিঞ্জের ব্যাপক ঘাটতি দেখা দিচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে আরও জানা গিয়েছে টিকাকরণের মেঘা শিবির করতে গিয়ে সিরিঞ্জ এর অভাব তবে আশা করবো সেদিন খুব শীঘ্রই আমরা পেয়ে যাব এবং সমাধান হবে।
উল্লেখ্য, পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে সিরিঞ্জ সংকটে নাজেহাল স্বাস্থ্য দফতর। পূর্ব বর্ধমান জেলা জুড়ে সিরিঞ্জ এর অভাব দেখা দেওয়ায় জেলা ছাত্রদল হচ্ছে বলে খবর।মঙ্গলবার জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের বিভিন্ন সূত্রে জানা গিয়েছে যে এই সমস্যা কবে মিটবে সঠিকভাবে বলতে পারছেন না স্বাস্থ্যকর তাদের কেউ কেউ। স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে যে এ পর্যন্ত দেড় লক্ষ টাকা থাকলেও সিরিঞ্জ রয়েছে মাত্র ১৪ হাজার। তাই স্থানীয়ভাবে সিরিঞ্জ এর ব্যবস্থা করতে জেলা থেকে ব্লক স্বাস্থ্য দপ্তর কে জানানো হয়েছে।
প্রয়োজনে অন্য জায়গা থেকে সিরিঞ্জ আনার কথা বলা হয়েছে বিভিন্ন জেলার স্বাস্থ্য কেন্দ্র অধিকর্তাদের। জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রণব রায় জানিয়েছেন যে স্থানীয়ভাবে আরো ৫০ হাজার সিরিজ কেনা হয়েছে সেগুলি বিভিন্ন কেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়া হবে এর আগে গত সেপ্টেম্বর মাসে করোনার টিকা স্বাভাবিক হতেই সিরিঞ্জ একটু কম পড়েছিল তাই টিকাকরণ যাতে ব্যাহত না হয় সেজন্য আমরা সাধারণভাবে ব্যবহৃত সিরিজ দিয়ে টিকা দিতে স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলির নির্দেশ দেয়া হয়েছিল ফলে করোনার জন্য ব্যবহৃত সিরিঞ্জ এর সঙ্গে সাধারণ সে নিজের ঘাটতি দেখা দিচ্ছিল পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলা থেকে জিনিস কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল কিন্তু নভেম্বর সেই সমস্যা দেখা যাচ্ছে।