মানুষ কী ভাবে ‘মানুষ’ হল? এবার বলবে ডিএনএ

মানুষ কী ভাবে ‘মানুষ’ হল? এবার বলবে ডিএনএ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
বলবে

মানুষ কী ভাবে ‘মানুষ’ হল? বলবে ডিএনএ। ডিএনএ জীবদেহের গঠন ও ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণের জিনগত নির্দেশ ধারণ করে। সকল জীবের ডিএনএ জিনোম থাকে। কোষে ডিএনএর প্রধান কাজ দীর্ঘকালের জন্য তথ্য সংরক্ষণ। জিনোমকে কখনও নীলনকশার সাথে তুলনা করা হয় কারণ, এতে কোষের বিভিন্ন অংশে যেমন: প্রোটিন ও আরএনএ অণু, গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলি থাকে।

 

ডিএনএর যে অংশ এ জিনগত তথ্য বহন করে তাদের বলে জিন, কিন্তু অন্যান্য ডিএনএ ক্রমের গঠনগত তাৎপর্য রয়েছে অথবা তারা জিনগত তথ্য নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। এবার এই ডিএনএ নিয়ে এল নতুন তথ্য। বিবর্তনের দিক থেকে শিম্পাঞ্জি মানুষের সব চেয়ে কাছের ‘আত্মীয়’। প্রায় ৫ কোটি বছর আগে বিবর্তনের গতিপথ দুভাগে বিভক্ত হয়ে একটি দিকের শেষে এল মানুষ, অন্যটির শিম্পাঞ্জি। একটি নতুন গবেষণায় জানা গিয়েছে, আমাদের ডিএনএ-র ঠিক কোন উপাদান শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মস্তিষ্ককে আলাদা করে দিল।

 

লুন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষকদল এই সংক্রান্ত গবেষণা করেছে। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন নিউরোসায়ন্সের অধ্যাপক যোহান জেকবসন। তিনি জানিয়েছেন, তাঁরা জীবন্ত মানুষ বা শিম্পাঞ্জি নিয়ে কাজ করেননি। কাজ করেছেন স্টেম সেল নিয়ে।মানুষ ও শিম্পাঞ্জির স্টেম সেল থেকে দুজনেরই ব্রেন সেল তৈরি করে নিয়েছেন তাঁরা। পরে এ দুটির তুলনা করেন। দেখা যায় গঠনগত ভাবে মোটামুটি একই ডিএনএ-র একটি বিশেষ অংশ মানুষ ও শিম্পাঞ্জি ভিন্ন ভাবে ব্যবহার করে আর তারই ফলে এই দুই প্রজাতির বিবর্তন সম্পূর্ণ আলাদা পথে এগিয়ে যায়।

 

আর ও  পড়ুন    সুশান্তের মৃত্যু মামলায় নয়া মোড়! গুগল এবং ফেসবুকের সাহায্য চাইল সিবিআই

 

গবেষণার ওই পদ্ধতি ২০১২ সালেই নোবেল কমিটির কাছে স্বীকৃত। সাধারণত ২ শতাংশ কোডেড ডিএনএ-কেই এতকাল গবেষণার আওতায় রাখা সম্ভবপর হচ্ছিল। কিন্তু নতুন এই পদ্ধতি গবেষণার পরিসর অনেকটাই বিস্তৃত করল। এর ফলে বাকি মানুষের মস্তিষ্কের ডিএনএ-র ৯৮ শতাংশে কী রহস্য লুকিয়ে, সেটা দিনে দিনে জানাই এখন বিজ্ঞানীদের কাছে একটা চ্যালেঞ্জ।

 

উল্লেখ্য, মানুষ কী ভাবে ‘মানুষ’ হল? বলবে ডিএনএ। ডিএনএ জীবদেহের গঠন ও ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণের জিনগত নির্দেশ ধারণ করে। সকল জীবের ডিএনএ জিনোম থাকে। কোষে ডিএনএর প্রধান কাজ দীর্ঘকালের জন্য তথ্য সংরক্ষণ। জিনোমকে কখনও নীলনকশার সাথে তুলনা করা হয় কারণ, এতে কোষের বিভিন্ন অংশে যেমন: প্রোটিন ও আরএনএ অণু, গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলি থাকে।

 

ডিএনএর যে অংশ এ জিনগত তথ্য বহন করে তাদের বলে জিন, কিন্তু অন্যান্য ডিএনএ ক্রমের গঠনগত তাৎপর্য রয়েছে অথবা তারা জিনগত তথ্য নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। এবার এই ডিএনএ নিয়ে এল নতুন তথ্য। বিবর্তনের দিক থেকে শিম্পাঞ্জি মানুষের সব চেয়ে কাছের ‘আত্মীয়’। প্রায় ৫ কোটি বছর আগে বিবর্তনের গতিপথ দুভাগে বিভক্ত হয়ে একটি দিকের শেষে এল মানুষ, অন্যটির শিম্পাঞ্জি। একটি নতুন গবেষণায় জানা গিয়েছে, আমাদের ডিএনএ-র ঠিক কোন উপাদান শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মস্তিষ্ককে আলাদা করে দিল।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top