রাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও ‘তৈরি’ থাকতে বলল স্বাস্থ্য দপ্তর।. দেশের সঙ্গে পাল্লা দিতে শুরু করেছে শহর কলকাতাও। মহানগরীর দৈনিক সংক্রমণ পেরিয়েছে ১০০০-এর মাপকাঠি। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও ‘তৈরি’ থাকতে বলল স্বাস্থ্য দপ্তর। জানানো হল, আগামী একটা মাস খুব চাপের সময়। সংক্রমণ ১০০০ পেরতেই চিন্তার ভাঁজ পড়েছে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কপালে। তাঁদের আশঙ্কা, কলকাতায় গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়েছে।
ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের দ্রুত সংক্রমণ ছড়ানোর কথা বিচার করলে এই আশঙ্কা একেবারেই অমূলক নয়। তাই রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে যথা সম্ভব প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য সচিব বলেছেন, ‘আগামী ১ মাস সঙ্কটজনক। অবিলম্বে প্রথম ফেজের মতো বেড সংখ্যা বাড়ান। ওষুধ, অক্সিজেন মজুত করুন। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য দফতরের সাহায্য নিন।
আর ও পড়ুন পারিবারিক অশান্তির জেরে তিন সন্তানকে নিয়ে নদীতে ঝাঁপ দিলেন মা
যে সব হাসপাতালে কোভিড টেস্ট হয়, কোন এলাকা থেকে তাদের কাছে বেশি কেস আসছে, সেটা জানান। উপসর্গহীনদের বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিন। গুরুতর বা আশঙ্কাজনক রোগীদের জন্য বেড খালি রাখুন।’
এদিকে, ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণের জন্য প্রতি পুরসভা এলাকায় একটি করে স্কুল চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।
কলকাতা পুরসভার ১৪টি বরোয় ১৬টি স্কুলে টিকাকরণ হবে। এর সঙ্গে রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজগুলোতেও ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য টিকাকরণ কেন্দ্র বানানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের। তবে আপাতত কলকাতা মেডিক্যাল কলেজেই টিকা দেওয়া হবে। প্রসঙ্গত, রাজ্যে ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে মোট ৪৮ লক্ষ ২৩ হাজার কিশোর-কিশোরীকে টিকা দিতে হবে।
উল্লেখ্য, রাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও ‘তৈরি’ থাকতে বলল স্বাস্থ্য দপ্তর।. দেশের সঙ্গে পাল্লা দিতে শুরু করেছে শহর কলকাতাও। মহানগরীর দৈনিক সংক্রমণ পেরিয়েছে ১০০০-এর মাপকাঠি। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের বেসরকারি হাসপাতালগুলোকেও ‘তৈরি’ থাকতে বলল স্বাস্থ্য দপ্তর। জানানো হল, আগামী একটা মাস খুব চাপের সময়। সংক্রমণ ১০০০ পেরতেই চিন্তার ভাঁজ পড়েছে স্বাস্থ্য আধিকারিকদের কপালে। তাঁদের আশঙ্কা, কলকাতায় গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়েছে। ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের দ্রুত সংক্রমণ ছড়ানোর কথা বিচার করলে এই আশঙ্কা একেবারেই অমূলক নয়।
তাই রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে যথা সম্ভব প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য সচিব বলেছেন, ‘আগামী ১ মাস সঙ্কটজনক। অবিলম্বে প্রথম ফেজের মতো বেড সংখ্যা বাড়ান। ওষুধ, অক্সিজেন মজুত করুন। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য দফতরের সাহায্য নিন।