বসন্ত উতসবের আগে আবির কারখানায় এখন চূড়ান্ত ব্যাস্ততা । বসন্ত এসে গেছে,এই বসন্তে আবীর মুখ্যভূমিকায় পালন করে।প্রতি বছর ঠিক এই সময় আবীর প্রস্তুতকারীরা দিন রাত এক করে রংবেরংরে আবীর তৈরী করে দিন গুজরান করে থাকেন।গত দুবছর করোনার জন্যে সব কিছু বন্ধ ছিল।এখন আস্তে আস্তে সব খুলেও আবীরের বাজার খুব খরাপ বলে জানান মালিক সুদেব মন্ডল।
শিলিগুড়ি পুরসভা এলাকার ৪১ নম্বর ওর্য়াডের শাস্ত্রী নগরের সুদেববাবুর বাড়িতে আবীরের কারখানায় দিন রাত এক করে প্রস্তুত করে চলেছে বিভিন্ন রংবে রং এর আবীর।কারখানার মালিক সুদেব মন্ডল জানান প্রতি বছর যেভাবে আবীর তৈরী করা হয় এবারো তৈরী করা হচ্ছে কিন্তু করোনার জন্য আবীরের চাহিদা খুব কম।সুদেববাবু আরো জানান তাদের তৈরী আবীর উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে যায়,কিন্তু এবার সেভাবে যাচ্ছে না।৩৫ জন শ্রমিক এই কাজে করছেন তাদের হাজিরা কিভাবে দেবেন সেটা নিয়েই এখন আমার চিন্তা।
আর ও পড়ুন বাঁকুড়ায় তিন পৌরসভাতেই জয়ী তৃণমূল
অন্যদিকে কারখানার ম্যানেজার মনেশ্বর বর্মণ আমাদের জানান এই আবীর তৈরী করতে বাইরের জেলা থেকে কর্মচারীরা আসেন।এবারও এসেছে দুটো টাকা উপার্জনের জন্য কিন্তু বাধ সাধছেন করোনা।করোনা আমাদের অনেক ক্ষতি করেছেন এখন দেখার বিষম কবে সব কিছু স্বাভাবিক হয় এবং এই কর্মচারীরা সোজা হয়ে দাঁড়ায়।আবীর তৈরী করতে আমাদের যা খরচ তা এবার বোধয় উঠবে না ।
উল্লেখ্য, বসন্ত এসে গেছে,এই বসন্তে আবীর মুখ্যভূমিকায় পালন করে।প্রতি বছর ঠিক এই সময় আবীর প্রস্তুতকারীরা দিন রাত এক করে রংবেরংরে আবীর তৈরী করে দিন গুজরান করে থাকেন।গত দুবছর করোনার জন্যে সব কিছু বন্ধ ছিল।এখন আস্তে আস্তে সব খুলেও আবীরের বাজার খুব খরাপ বলে জানান মালিক সুদেব মন্ডল।
শিলিগুড়ি পুরসভা এলাকার ৪১ নম্বর ওর্য়াডের শাস্ত্রী নগরের সুদেববাবুর বাড়িতে আবীরের কারখানায় দিন রাত এক করে প্রস্তুত করে চলেছে বিভিন্ন রংবে রং এর আবীর।কারখানার মালিক সুদেব মন্ডল জানান প্রতি বছর যেভাবে আবীর তৈরী করা হয় এবারো তৈরী করা হচ্ছে কিন্তু করোনার জন্য আবীরের চাহিদা খুব কম।সুদেববাবু আরো জানান তাদের তৈরী আবীর উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে যায়,কিন্তু এবার সেভাবে যাচ্ছে না।৩৫ জন শ্রমিক এই কাজে করছেন তাদের হাজিরা কিভাবে দেবেন সেটা নিয়েই এখন আমার চিন্তা।
অন্যদিকে কারখানার ম্যানেজার মনেশ্বর বর্মণ আমাদের জানান এই আবীর তৈরী করতে বাইরের জেলা থেকে কর্মচারীরা আসেন।এবারও এসেছে দুটো টাকা উপার্জনের জন্য কিন্তু বাধ সাধছেন করোনা।করোনা আমাদের অনেক ক্ষতি করেছেন এখন দেখার বিষম কবে সব কিছু স্বাভাবিক হয় এবং এই কর্মচারীরা সোজা হয়ে দাঁড়ায়।আবীর তৈরী করতে আমাদের যা খরচ তা এবার বোধয় উঠবে না ।