বসিরহাটের টাকি পর্যটকশূণ্য, চিন্তায় স্থানীয় ব্যাবসায়ীরা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের টাকি পর্যটনকেন্দ্র ঐতিহাসিক পর্যটনকেন্দ্র বলে পরিচিত। কিন্তু পর্যটনের এই ভরা মরসুমে করোনা সংক্রমণের ভয়ে সেখানে এখন জনশূন্য। আংশিক লকডাউন এবং করণা বাড়বাড়ন্ত কারণে টাকিতে নেই পর্যটক। টোটো চালক থেকে শুরু করে নৌকাবিহার মোল্লা এবং ছোটখাটো ব্যবসা থেকে শুরু করে হোটেল মালিকরা একমাত্র তাদের উপার্জনের সময় ছিল এই টাকি।
কিন্ত আগামী তিনমাস, মানে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ এই তিনমাস উপার্জন করে তারা সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করেন। বাচ্চাদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সংসার চালাতে এই পর্যটন স্থলই ভরসা তাঁদের। এই লকডাউন পরিস্থিতির কারণে স্থানীয় টোটো চালক থেকে শুরু করে নৌকা মাঝি ছোটখাটো ব্যবসা হোটেল মালিক তাদের মাথায় হাত।
প্রশাসন জানিয়েছে আমরা পর্যটক কেন্দ্র বন্ধ করে রেখেছি। যদিও কোন পর্যটক এখানে আসেন তাহলে তাদেরকে করোনা পরীক্ষা করানো হচ্ছে। পাশাপাশি সপ্তাহে তিনদিন বাজার বন্ধ নির্দেশিকা জারি করেছে অর্থাৎ আগামীকাল শনিবার মঙ্গলবার বৃহস্পতিবার সপ্তাহে তিনদিন টাকি হাসনাবাদ সহ পৌরসভার সমস্ত বাজার এলাকা বন্ধ থাকবে।
আর ও পড়ুন উদ্ধার বিরল প্রজাতির তোতা পাখি, গ্রেফতার আন্তর্জাতিক পাখি পাচারকারী
উল্লেখ্য, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের টাকি পর্যটনকেন্দ্র ঐতিহাসিক পর্যটনকেন্দ্র বলে পরিচিত। কিন্তু পর্যটনের এই ভরা মরসুমে করোনা সংক্রমণের ভয়ে সেখানে এখন জনশূন্য। আংশিক লকডাউন এবং করণা বাড়বাড়ন্ত কারণে টাকিতে নেই পর্যটক। টোটো চালক থেকে শুরু করে নৌকাবিহার মোল্লা এবং ছোটখাটো ব্যবসা থেকে শুরু করে হোটেল মালিকরা একমাত্র তাদের উপার্জনের সময় ছিল এই টাকি। কিন্ত আগামী তিনমাস, মানে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ এই তিনমাস উপার্জন করে তারা সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করেন।
বাচ্চাদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সংসার চালাতে এই পর্যটন স্থলই ভরসা তাঁদের। এই লকডাউন পরিস্থিতির কারণে স্থানীয় টোটো চালক থেকে শুরু করে নৌকা মাঝি ছোটখাটো ব্যবসা হোটেল মালিক তাদের মাথায় হাত। প্রশাসন জানিয়েছে আমরা পর্যটক কেন্দ্র বন্ধ করে রেখেছি। যদিও কোন পর্যটক এখানে আসেন তাহলে তাদেরকে করোনা পরীক্ষা করানো হচ্ছে।
পাশাপাশি সপ্তাহে তিনদিন বাজার বন্ধ নির্দেশিকা জারি করেছে অর্থাৎ আগামীকাল শনিবার মঙ্গলবার বৃহস্পতিবার সপ্তাহে তিনদিন টাকি হাসনাবাদ সহ পৌরসভার সমস্ত বাজার এলাকা বন্ধ থাকবে। আংশিক লকডাউন এবং করণা বাড়বাড়ন্ত কারণে টাকিতে নেই পর্যটক। টোটো চালক থেকে শুরু করে নৌকাবিহার মোল্লা এবং ছোটখাটো ব্যবসা থেকে শুরু করে হোটেল মালিকরা একমাত্র তাদের উপার্জনের সময় ছিল এই টাকি। কিন্ত আগামী তিনমাস, মানে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ এই তিনমাস উপার্জন করে তারা সারা বছর জীবিকা নির্বাহ করেন। বাচ্চাদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সংসার চালাতে এই পর্যটন স্থলই ভরসা তাঁদের। এই লকডাউন পরিস্থিতির কারণে স্থানীয় টোটো চালক থেকে শুরু করে নৌকা মাঝি ছোটখাটো ব্যবসা হোটেল মালিক তাদের মাথায় হাত।