স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক স্বামী জেনে ফেলায় সন্তানকে হত্যার অভিযোগ। স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক স্বামী জেনে ফেলায় সন্তানকে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে । স্ত্রীর একাধিক পুরুষের সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে; আর সেই সম্পর্কের কথা স্বামী জেনে ফেলায় নিজের পুত্র সন্তানকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার হেমনগর কোস্টাল থানার কালিতলা গ্রাম পঞ্চায়েতের হরিদাসকাটি গ্রামের ঘটনা।
এই গ্রামের বাসিন্দা রঞ্জিত চক্রবর্তী পেশায় জলের পাইপের মিস্ত্রি। কর্মসূত্রে তিনি ঊড়িষ্যায় থাকেন। তার স্ত্রী ও সন্তান পার্শ্ববর্তী গোবিন্দকাটি গ্রামে নিজের বাপের বাড়ি থাকতেন। মৃত সন্তানের বাবা রঞ্জিত চক্রবর্তীর অভিযোগ, চলতি মাসের ১৫ তারিখে তার স্ত্রী টুম্পা চক্রবর্তী তার একমাত্র পুত্র সন্তান বছর পাঁচেকের দীপ চক্রবর্তীকে জলে ডুবিয়ে হত্যা করেছে।
তিনি আরো অভিযোগ করেন দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রী টুম্পা চক্রবর্তীর একাধিক পুরুষের সঙ্গে অবৈধ বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। আর সেই কথা তার স্বামী রঞ্জিত জেনে ফেলায় দীর্ঘদিন ধরে গন্ডগোল ও অশান্তি লেগেই থাকত। তাই তার প্রতিশোধ নিতে নিজের সন্তানকে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠল মায়ের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় ওই সন্তানের পিতা রঞ্জিত চক্রবর্তী তার স্ত্রী, শ্বশুর ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করেছেন।
আর ও পড়ুন লক্ষাধিক টাকার অবৈধ বিদেশী মদ পুলিশের জালে
যদিও হেমনগর কোস্টাল থানার পক্ষ থেকে অভিযোগের সত্যতা সম্পূর্ণ ভাবে অস্বীকার করা হয়েছে। কিন্তু আদতে শিশুটি কিভাবে মারা গেল তাই নিয়ে ধন্দে রয়েছে তার বাবা রঞ্জিত চক্রবর্তী ও তার পরিবার। তিনি চাইছেন ঘটনার সঠিক তদন্ত হোক ও দোষীরা যেন অবিলম্বে শাস্তি পায়। এই ঘটনার জেরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে প্রত্যন্ত সুন্দরবনের কালিতলা এলাকায়।
উল্লেখ্য, স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক স্বামী জেনে ফেলায় সন্তানকে হত্যার অভিযোগ। স্ত্রীর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক স্বামী জেনে ফেলায় সন্তানকে হত্যার অভিযোগ মায়ের বিরুদ্ধে । স্ত্রীর একাধিক পুরুষের সাথে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে; আর সেই সম্পর্কের কথা স্বামী জেনে ফেলায় নিজের পুত্র সন্তানকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার হেমনগর কোস্টাল থানার কালিতলা গ্রাম পঞ্চায়েতের হরিদাসকাটি গ্রামের ঘটনা।
এই গ্রামের বাসিন্দা রঞ্জিত চক্রবর্তী পেশায় জলের পাইপের মিস্ত্রি। কর্মসূত্রে তিনি ঊড়িষ্যায় থাকেন। তার স্ত্রী ও সন্তান পার্শ্ববর্তী গোবিন্দকাটি গ্রামে নিজের বাপের বাড়ি থাকতেন। মৃত সন্তানের বাবা রঞ্জিত চক্রবর্তীর অভিযোগ, চলতি মাসের ১৫ তারিখে তার স্ত্রী টুম্পা চক্রবর্তী তার একমাত্র পুত্র সন্তান বছর পাঁচেকের দীপ চক্রবর্তীকে জলে ডুবিয়ে হত্যা করেছে।
তিনি আরো অভিযোগ করেন দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রী টুম্পা চক্রবর্তীর একাধিক পুরুষের সঙ্গে অবৈধ বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক ছিল। আর সেই কথা তার স্বামী রঞ্জিত জেনে ফেলায় দীর্ঘদিন ধরে গন্ডগোল ও অশান্তি লেগেই থাকত। তাই তার প্রতিশোধ নিতে নিজের সন্তানকে মেরে ফেলার অভিযোগ উঠল মায়ের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় ওই সন্তানের পিতা রঞ্জিত চক্রবর্তী তার স্ত্রী, শ্বশুর ও শাশুড়ির বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ করেছেন।