আসছে ঘূর্ণিঝড়, উপকূলবর্তী বাসিন্দাদের জন্য খোলা হলো বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র। অতীতের অভিজ্ঞতাকে মাথায় রেখেই বাড়তি কোনরকম ঝুঁকি নিতে নারাজ কুলতলি ব্লক প্রশাসনlতাই জাওয়াদ ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার আগে ভাগেই বাড়তি সর্তকতামূলক বন্দোবস্ত গ্রহণ করেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার উপকূলবর্তী কুলতলী লোক প্রশাসন l
কারণ মাতলা ও ঠাকুরান ছাড়াও কয়েকটি নদীর তীরবর্তী এই ব্লক এলাকায় হওয়ায় এখানকার কুন্দখালি, গোপালগঞ্জ, দেউলবাড়ি-দেবীপুর, গুড়গুড়িয়া- ভুবনেশ্বরী ও মৈপীঠ- বৈকন্ঠপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় থাকা ওই সাতটি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রগুলিকে পুরো মাত্রায় তৈরী রাখা হচ্ছে যাতে অপৎকালীন পরিস্থিতিতে সেখানে নদী লাগোয়া এলাকার মানুষকে নিরাপদে রাখা যায়l
বিশেষ করে সুন্দরবনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বেশি ঘটেlঝড়ের সময় যাতে দেওয়াল চাপা পড়ে জীবনহানির মতো ঘটনা না ঘটে সেই জন্যই বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ব্লক প্রশাসনlইতিমধ্যেই বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র গুলিকে শুক্রবার সেগুলিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত করার কাজ শুরু করা হয়েছে ব্লক প্রশাসনের তরফেl যাতে নদী লাগোয়া এলাকার বাসিন্দাদের ঘূর্ণিঝড়ের আগেই নিরাপদ সেই আশ্রয় কেন্দ্রে তুলে নিয়ে আসা সম্ভব হয়l
শুক্রবার বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র সহ নদী উপকুল এলাকার বাঁধের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন কুলতলি ব্লকের বিডিও বীরেন্দ্র অধিকারী ও কুলতলী থানার পুলিশ আধিকারিকরাl
আর ও পড়ুন এবার আলিপুরদুয়ারেও লোকালয়ে দেখা মিললো ভাল্লুকের
উল্লেখ্য, আসছে ঘূর্ণিঝড়, উপকূলবর্তী বাসিন্দাদের জন্য খোলা হলো বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র। অতীতের অভিজ্ঞতাকে মাথায় রেখেই বাড়তি কোনরকম ঝুঁকি নিতে নারাজ কুলতলি ব্লক প্রশাসনlতাই জাওয়াদ ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার আগে ভাগেই বাড়তি সর্তকতামূলক বন্দোবস্ত গ্রহণ করেছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার উপকূলবর্তী কুলতলী লোক প্রশাসন l
কারণ মাতলা ও ঠাকুরান ছাড়াও কয়েকটি নদীর তীরবর্তী এই ব্লক এলাকায় হওয়ায় এখানকার কুন্দখালি, গোপালগঞ্জ, দেউলবাড়ি-দেবীপুর, গুড়গুড়িয়া- ভুবনেশ্বরী ও মৈপীঠ- বৈকন্ঠপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় থাকা ওই সাতটি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রগুলিকে পুরো মাত্রায় তৈরী রাখা হচ্ছে যাতে অপৎকালীন পরিস্থিতিতে সেখানে নদী লাগোয়া এলাকার মানুষকে নিরাপদে রাখা যায়l বিশেষ করে সুন্দরবনে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বেশি ঘটেlঝড়ের সময় যাতে দেওয়াল চাপা পড়ে জীবনহানির মতো ঘটনা না ঘটে সেই জন্যই বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে ব্লক প্রশাসনl
ইতিমধ্যেই বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র গুলিকে শুক্রবার সেগুলিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত করার কাজ শুরু করা হয়েছে ব্লক প্রশাসনের তরফেl যাতে নদী লাগোয়া এলাকার বাসিন্দাদের ঘূর্ণিঝড়ের আগেই নিরাপদ সেই আশ্রয় কেন্দ্রে তুলে নিয়ে আসা সম্ভব হয়l