বাঁকুড়ার সারেঙ্গায় যুগলের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য । যুগলের গলায় ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল বাঁকুড়ার সারেঙ্গায়। বৃহস্পতিবার সকালে সারেঙ্গার শ্মশানকালী মন্দির লাগোয়া জঙ্গলের একটি গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই যুগলের মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সারেঙ্গা থানার পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে বাঁকুড়ার সারেঙ্গা থানার গড়গড়িয়া গ্রামের যুবক বুবুন সোম এর সাথে স্থানীয় হাঁসাবেড়া গ্রামের বাসিন্দা তথা অন্ধ্রপ্রদেশের একটি বেসরকারি নার্সিং কলেজ ছাত্রী বৃষ্টি নন্দীর চার বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
গতকাল দুজনে আচমকাই নিখোঁজ হয়ে যায়। বৃহস্পতিবার সকালে দুজনেরই ঝুলন্ত মৃতদেহ সারেঙ্গা শ্মাশান কালী মন্দির লাগোয়া জঙ্গলের একটি গাছের ডালে গলায় ফাঁস লাগানো ও ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। এরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে পাঠায়।
আরও পড়ুন – পান চাষিদের পাশে দাঁড়াতে এবার উদ্যোগ নিল হাওড়া জেলা পরিষদ
উল্লেখ্য, যুগলের গলায় ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল বাঁকুড়ার সারেঙ্গায়। বৃহস্পতিবার সকালে সারেঙ্গার শ্মশানকালী মন্দির লাগোয়া জঙ্গলের একটি গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই যুগলের মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে সারেঙ্গা থানার পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে বাঁকুড়ার সারেঙ্গা থানার গড়গড়িয়া গ্রামের যুবক বুবুন সোম এর সাথে স্থানীয় হাঁসাবেড়া গ্রামের বাসিন্দা তথা অন্ধ্রপ্রদেশের একটি বেসরকারি নার্সিং কলেজ ছাত্রী বৃষ্টি নন্দীর চার বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
গতকাল দুজনে আচমকাই নিখোঁজ হয়ে যায়। বৃহস্পতিবার সকালে দুজনেরই ঝুলন্ত মৃতদেহ সারেঙ্গা শ্মাশান কালী মন্দির লাগোয়া জঙ্গলের একটি গাছের ডালে গলায় ফাঁস লাগানো ও ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। এরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজে পাঠায়। সারেঙ্গায়