ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটির উদ্যোগে প্রতিবাদ মিছিল। খেল নগরীর নয়, ডুমুরজলা থাক ডুমুরজলাতেই । ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটির উদ্যোগে প্রতিবাদ মিছিলে পা মেলালেন কয়েকশো প্রাতঃভ্রমণকারীরা । জীববৈচিত্র্য, বিভিন্ন ধরনের গাছ, জলাশয় সহ একটা প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ডুমুরজলা এলাকা । হাওড়া শহরের ফুসফুস ডুমুরজলা এলাকা।
প্রাতঃভ্রমণ, ফুটবল, হকি, বাসকেট বল, ক্রিকেট, সহ একাধিক খেলার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা কয়েক হাজার বাচ্চা ছেলেমেয়ে থেকে বড়োরা, সকলেই নির্ভরশীল ডুমুরজলার উপর । ৫৫ একর বিস্তৃত এই এলাকায় সরকার “খেলনগরী” বানাতে চলেছে।
ইত্যিমধ্যেই হিডকোকে দিয়ে শুরু করা হয়েছে সেই কাজ । সিএবি কে ১৪ একর জমি দেওয়া হয়েছে তারই মধ্যে । এমনকি ৬০ তলা শপিং কমপ্লেক্স, হাউজিং কমপ্লেক্স, প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস করে আর্টিফিশিয়াল ওয়াটার বডি, মাঠ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে এই প্রজেক্টে। ইতিমধ্যেই কেটে ফেলা হয়েছে বেশ কিছু পুরনো গাছ। এবং এখনও অবধি সমস্ত কিছুই চলছে সবাইকে আড়ালে রেখে।
আর ও পড়ুন দিঘা-নন্দকুমারে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, মৃত তিনজন
স্পষ্টতই কয়েকশো প্রাতঃভ্রমণকারী এই প্রকল্পের বিরোধিতা করছেন । সাধারণ মানুষ ও প্রকৃতি বিরোধী এই ‘উন্নয়ণ’ তারা চাইছেন না । কংক্রিটের জঙ্গলের মধ্যেও টিম টিম করে টিকে থাকা হাজার হাজার মানুষের শ্বাসপ্রশ্বাস এর আশ্রয়স্থল, আড্ডা দেওয়ার জায়গা, খেলাধুলার জায়গা, প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র সমৃদ্ধ ডুমুরজলা কে বাঁচাতে হাওড়া শহরের নাগরিক সমাজের মানুষদের নিয়ে তৈরি হয়েছে “ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটি”। সেই কমিটির পক্ষ থেকে শুক্রবার সকালে ডুমুরজলা মাঠ থেকে একটি নাগরিক পদযাত্রার আয়োজন করা হয় । সকলের একটাই দাবি ডুমুরজলা মাঠ থাক আগেকার মতোই ডুমুরজলাতেই ।
উল্লেখ্য, ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটির উদ্যোগে প্রতিবাদ মিছিল। খেল নগরীর নয়, ডুমুরজলা থাক ডুমুরজলাতেই । ডুমুরজলা মাঠ বাঁচাও কমিটির উদ্যোগে প্রতিবাদ মিছিলে পা মেলালেন কয়েকশো প্রাতঃভ্রমণকারীরা । জীববৈচিত্র্য, বিভিন্ন ধরনের গাছ, জলাশয় সহ একটা প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ডুমুরজলা এলাকা । হাওড়া শহরের ফুসফুস ডুমুরজলা এলাকা। প্রাতঃভ্রমণ, ফুটবল, হকি, বাসকেট বল, ক্রিকেট, সহ একাধিক খেলার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা কয়েক হাজার বাচ্চা ছেলেমেয়ে থেকে বড়োরা, সকলেই নির্ভরশীল ডুমুরজলার উপর । ৫৫ একর বিস্তৃত এই এলাকায় সরকার “খেলনগরী” বানাতে চলেছে।
ইতিমধ্যেই হিডকোকে দিয়ে শুরু করা হয়েছে সেই কাজ । সিএবি কে ১৪ একর জমি দেওয়া হয়েছে তারই মধ্যে । এমনকি ৬০ তলা শপিং কমপ্লেক্স, হাউজিং কমপ্লেক্স, প্রাকৃতিক বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস করে আর্টিফিশিয়াল ওয়াটার বডি, মাঠ তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে এই প্রজেক্টে। ইতিমধ্যেই কেটে ফেলা হয়েছে বেশ কিছু পুরনো গাছ। এবং এখনও অবধি সমস্ত কিছুই চলছে সবাইকে আড়ালে রেখে।