জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই সুন্দরবনে চলছে বাঁধের কাজ । উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবনের সন্দেশখালি দু’নম্বর ব্লকের সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাঁসা নদীর তীরে জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই চলছে বাঁধের কাজ।
একেবারে জেসিবি লাগিয়ে মাটি খুঁড়ে সুন্দরবনবাসির আতঙ্ক কাটাতে তৎপর ব্লক প্রশাসন। সন্দেশখালি দু’নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্যের কর্মাধ্যক্ষ সুশান্ত সর্দার জানান, জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই পুরোদমে ডাঁসা নদীর তীরে কাজের কাজ চলছে। ১৬ ফুট উঁচু ও ১৪ ফুট চওড়া হচ্ছে এই বাঁধ।”
আম্ফান ও ইয়াশের মতো একাধিক ঘূর্ণিঝড়ে কখনো বাঁধ উপচে আবার কখনো বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে। যার জেরে আতংকের মধ্যে থাকতে হয়েছে সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকার মানুষকে। হাজার হাজার মানুষকে বাধ্য হয়ে তাদের ভিটেমাটি ছেড়ে কখনো ফ্লাড সেন্টার কখনো স্কুলে চলে যেতে হতো সেই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে এই উদ্যোগ।”
উদ্যোগী সন্দেশখালি দু’নম্বর ব্লক প্রশাসন। গ্রামবাসীরাও যথেষ্ট আনন্দিত এই নতুন বাঁধ পেয়ে। কারণ যেভাবে জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যে একেবারে পুরো দমে কাজ চলছে যা এক প্রকার নজির সৃষ্টি করেছে সুন্দরবনের বুকে।
আর ও পড়ুন জাওয়াদের প্রভাবে নদীতে ডুবে গেল পণ্যবাহী নৌকা
উল্লেখ্য, জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই সুন্দরবনে চলছে বাঁধের কাজ । উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবনের সন্দেশখালি দু’নম্বর ব্লকের সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাঁসা নদীর তীরে জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই চলছে বাঁধের কাজ।একেবারে জেসিবি লাগিয়ে মাটি খুঁড়ে সুন্দরবনবাসির আতঙ্ক কাটাতে তৎপর ব্লক প্রশাসন।
সন্দেশখালি দু’নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্যের কর্মাধ্যক্ষ সুশান্ত সর্দার জানান, জাওয়াদ আতঙ্কের মধ্যেই পুরোদমে ডাঁসা নদীর তীরে কাজের কাজ চলছে। ১৬ ফুট উঁচু ও ১৪ ফুট চওড়া হচ্ছে এই বাঁধ।” আম্ফান ও ইয়াশের মতো একাধিক ঘূর্ণিঝড়ে কখনো বাঁধ উপচে আবার কখনো বাঁধ ভেঙে জল ঢুকেছে। যার জেরে আতংকের মধ্যে থাকতে হয়েছে সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকার মানুষকে। হাজার হাজার মানুষকে বাধ্য হয়ে তাদের ভিটেমাটি ছেড়ে কখনো ফ্লাড সেন্টার কখনো স্কুলে চলে যেতে হতো সেই সমস্যা থেকে সমাধান দিতে এই উদ্যোগ।”