বাঁশের কারুকার্যে নজর কারা থিম ধূপগুড়ির ইয়ং অ্যাসোসিয়েশনের। ধুপগুড়ি শহরে শ্যামা পূজায় নজরকার থিম ভাবনায় সাজিয়ে তুলছেন প্রতিটি ক্লাব। একে অপরকে টেক্কা দিতে প্রস্তুত প্রত্যেকটি ক্লাব। ধূপগুড়ি ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন এবছর বাঁশের কারুকার্যে ফুটিয়ে তুলছেন তাদের পূজা মন্ডপ। এবছর ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন ক্লাবের থিমের নাম সর্বেশম্ভু নিরাময়। মূলত পরিবেশবান্ধব বস্তু দিয়ে সমগ্র মন্ডপ তৈরি করা হয়েছে, বাঁশ, পাটকাঠি, পাট, পাথর, সুতো দিয়ে তৈরি হয়েছে মন্ডপ।
বাঁশের কারুকার্য এতটাই নিখুঁজ যে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করবে বলাই বাহুল্য। প্রতিবছর ইয়াং অ্যাসোসিয়েশন নতুন নতুন থিম দিয়ে দর্শনার্থীদের চমকে দেন। তবে গত দু’বছর করোনার কারণে একটু হলেও ফিকে ছিল শ্যামা পূজো। তবে এবার সবকিছু কাটিয়ে উঠে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে মন্ডপ। এবছর ইয়াং অ্যাসোসিয়েশনের শ্যামা পূজো ৪৪ তম।এবার সর্বেশন্তু নিরাময় থিমের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিমার ত্রিশূলে করোনার প্রতিকৃতি তৈরি করে তা বধ করা হয়েছে।
ক্লাব উদ্যোক্তাদের কথায়, গত দুই বছর করোনায় অনেকেই অনেক কিছু হারিয়েছে।বর্তমানে তা কাটিয়ে স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছে। তাই সর্বেশন্তু নিরাময় অর্থাৎ সবকিছুর থেকে নিরাময় ঘটুক এমনটাই প্রার্থনা মা কালীর কাছে। পুজো মন্ডপ জুড়ে কোথাও ওম শান্তি আবার কোথাও স্বস্তিক চিহ্ন দিয়ে মন্ডপ গড়ে তোলা হয়েছে। যা মূলত সর্বশক্তির আরাধনা ও অশুভ শক্তির বিনাশকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ধুপগুড়ি শহরে শ্যামা পূজায় নজরকার থিম ভাবনায় সাজিয়ে তুলছেন প্রতিটি ক্লাব। একে অপরকে টেক্কা দিতে প্রস্তুত প্রত্যেকটি ক্লাব। ধূপগুড়ি ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন এবছর বাঁশের কারুকার্যে ফুটিয়ে তুলছেন তাদের পূজা মন্ডপ। এবছর ইয়ং অ্যাসোসিয়েশন ক্লাবের থিমের নাম সর্বেশম্ভু নিরাময়। মূলত পরিবেশবান্ধব বস্তু দিয়ে সমগ্র মন্ডপ তৈরি করা হয়েছে, বাঁশ, পাটকাঠি, পাট, পাথর, সুতো দিয়ে তৈরি হয়েছে মন্ডপ। বাঁশের কারুকার্য এতটাই নিখুঁজ যে দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করবে বলাই বাহুল্য।
প্রতিবছর ইয়াং অ্যাসোসিয়েশন নতুন নতুন থিম দিয়ে দর্শনার্থীদের চমকে দেন। তবে গত দু’বছর করোনার কারণে একটু হলেও ফিকে ছিল শ্যামা পূজো। তবে এবার সবকিছু কাটিয়ে উঠে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে মন্ডপ। এবছর ইয়াং অ্যাসোসিয়েশনের শ্যামা পূজো ৪৪ তম।এবার সর্বেশন্তু নিরাময় থিমের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিমার ত্রিশূলে করোনার প্রতিকৃতি তৈরি করে তা বধ করা হয়েছে। ক্লাব উদ্যোক্তাদের কথায়, গত দুই বছর করোনায় অনেকেই অনেক কিছু হারিয়েছে।