৩৭ জন নারী ও শিশুকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হলো। ভারতে এসে আইনি জটিলতায় আটকে পড়া ৩৭ জন বাংলাদেশী নাগরিকদের আজ বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করা হলো। কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজ কল্যাণ দফতরের যৌথ উদ্যোগে ভারতে পাচারের শিকার ৩৭ জন নারী ও শিশুকে বাংলাদেশে পাঠানো হলো।
ভারতের পেট্রাপোল এবং বাংলাদেশের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়। জানা যায়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রায় দেড় শতাধিক বাংলাদেশী নারী ও শিশু বিভিন্ন সময়ে পাচার হয়ে কিংবা অবৈধভাবে বা ভুলক্রমে ভারতে এসে আটক হয়ে বিভিন্ন সেফ হোমে আবস্থান করছেন।
আর ও পড়ুন আফগানিস্তানে আইপিএলের সম্প্রচার করা যাবে না, জারি হলো তালিবানি ফতোয়া
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি ৩৮ জন নারী ও শিশুকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর বড়ো পরিসরে এই ধরনের এটি দ্বিতীয় প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলো। আগামী দিনে এই ধরণের প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে বলে কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ দূতাবাসের তরফে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন কলকাতার প্রথম সচিব (রাজনৈতিক) ও দূতালয় প্রধান মিজ শামীমা ইয়াসমিন স্মৃতির প্রতিনিধিত্বে মহম্মদ সানিউল কাদের সহ বাংলাদেশ উপ হাই কমিশন কলকাতার একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বাংলাদেশের স্থানীয় জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের নিকট ৩৭ জন বাংলাদেশী নারী ও শিশুকে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো এই ৩৭ জন নারী ও শিশুর মধ্যে ৪ জন পূর্ণ বয়স্ক নারী সহ ১২ জন নারী ও ২১ জন পুরুষ রয়েছে। যাদের বয়েস ১৮ বছরের নীচে এবং যারা ভারতের বিভিন্ন সেফ হোমে প্রায় দুই বছর থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত আটক ছিলেন।
উল্লেখ্য,ভারতে এসে আইনি জটিলতায় আটকে পড়া ৩৭ জন বাংলাদেশী নাগরিকদের আজ বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করা হলো। কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ হাইকমিশন এবং পশ্চিমবঙ্গের নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজ কল্যাণ দফতরের যৌথ উদ্যোগে ভারতে পাচারের শিকার ৩৭ জন নারী ও শিশুকে বাংলাদেশে পাঠানো হলো। ভারতের পেট্রাপোল এবং বাংলাদেশের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
জানা যায়, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে প্রায় দেড় শতাধিক বাংলাদেশী নারী ও শিশু বিভিন্ন সময়ে পাচার হয়ে কিংবা অবৈধভাবে বা ভুলক্রমে ভারতে এসে আটক হয়ে বিভিন্ন সেফ হোমে আবস্থান করছেন।