বাংলা ভাগের চক্রান্তের বিরোধিতা করলেন অভিনেতা মীর। সন্ধ্যায় একটি বেসরকারি ইন্সটিটিউটের ফেস্ট উপলক্ষে জলপাইগুড়ি শহরে আসেন জনপ্রিয় অভিনেতা মীর আফসর আলী। ইন্সটিটিউটে কিছুক্ষন সময় কাটানোর পর তিনি সাংবাদিক সম্মেলন করেন।
ওই সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্য প্রশ্নের পাশাপাশি সম্প্রতি উত্তরবঙ্গ ভাগ নিয়ে চলতে থাকা রাজনৈতিক চাপানউতোর নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছি। উত্তরে তিনি বাংলা ভাগের তীব্র বিরোধিতা না করে একটু ঘুরিয়ে উদাহর সহকারে বলেন “আমি সীমারেখায় বিশ্বাসী নই। সীমারেখা টেনে দিয়ে মানুষর বিভাজন আমার একদম অপছন্দ।
এটা আমার বাড়ি আর ওটা তোমার বাড়ি এটা আমি কোনদিনই মানিনা। আসলে বিভিন্ন শক্তি চায় আমাদের একতাকে ভেঙে দিতে। কিন্তু আমরা ভাঙতে ভাঙতেও ভাঙিনা। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন এই যে সম্প্রতি রাজ্যে এতগুলো উৎসব হয়ে গেলো। দুর্গা পূজা,কালী পূজা,ছট পূজা,জগৎধাত্রী পূজো গেলো। সকলে আমরা মিলেমিশে আনন্দ করলাম।
আর যদি তাই করে করে থাকি তবে আলাদা আলাদা ঘরে আলাদা আলাদা উনুন জ্বালবো কেনো। আমি চাই সকলে মিলেমিশে একসাথে খাই” ।এরপর তাকে উত্তরবঙ্গ বঞ্চার বিষয়েও প্রশ্ন করা হলে, উত্তরে সুকৌশলে প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে তিনি বলেন আমি এই এলাকায় থাকিনা। এই এলাকার সুবিধা অসুবিধা আমার জানা নেই। এখানে যারা বসবাস করেন এটা তারাই ভালো বলতে পারবে। আমি দুদিনের জন্য বাইরে থেকে এখানে এসে একটা কিছু মন্তব্য করে চলে যেতে রাজি নই।
আরও পড়ুন পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম ভুতুড়ে শহর কার্শিয়াং !
উল্লেখ্য, সন্ধ্যায় একটি বেসরকারি ইন্সটিটিউটের ফেস্ট উপলক্ষে জলপাইগুড়ি শহরে আসেন জনপ্রিয় অভিনেতা মীর আফসর আলী। ইন্সটিটিউটে কিছুক্ষন সময় কাটানোর পর তিনি সাংবাদিক সম্মেলন করেন।
ওই সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্য প্রশ্নের পাশাপাশি সম্প্রতি উত্তরবঙ্গ ভাগ নিয়ে চলতে থাকা রাজনৈতিক চাপানউতোর নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছি। উত্তরে তিনি বাংলা ভাগের তীব্র বিরোধিতা না করে একটু ঘুরিয়ে উদাহর সহকারে বলেন “আমি সীমারেখায় বিশ্বাসী নই। সীমারেখা টেনে দিয়ে মানুষর বিভাজন আমার একদম অপছন্দ। এটা আমার বাড়ি আর ওটা তোমার বাড়ি এটা আমি কোনদিনই মানিনা।