শান্তিপুরের ভাগীরথী নদীতে মৎস্যজীবীদের উদ্যোগে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা।শান্তিপুর ব্লকের বেলগড়িয়া দু’নম্বর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গবার চর এবং শহরের .১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চরসাড়াগর সংযোগস্থলে, দীর্ঘদিন যাবৎ নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা হয়ে আসছে প্রতিবছর। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে গতবছর শুধুমাত্র বন্ধ ছিল বলে জানা যায় এলাকায় সূত্রে।
আর এই উপলক্ষে নদীয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্ত এবং জেলার বাইরে হাওড়া হুগলি চন্দননগর সুদূর মুর্শিদাবাদ থেকেও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আসেন। এবং তা দেখতে ভাগীরথীর তীরে ভিড় করা মানুষের সমাগমে দ্বিতীয় ভাঙ্গা রাস সৃষ্টি হয়। ওই এলাকার প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য কৃষ্ণপদ রাহা জানান, এলাকার মৎস্যজীবী পরিবারদের মনোরঞ্জনের উদ্দেশ্যে এবং গঙ্গাবক্ষে মৎস্যজীবীদের পেশার অনুশীলনের জন্য এই নৌকা বাইচের আয়োজন হয়ে আসছে দীর্ঘ 30 বছর যাবৎ।
আগত আটটি দল কে আর্থিক সহযোগিতা এবং সংবর্ধনার পাশাপাশি প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় পুরষ্কার হিসাবে নগদ 25 হাজার 15 হাজার এবং 8 হাজার টাকা প্রদান করা হয় উৎসাহ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে। অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিরা ক্ষোভের সুরে জানান, অন্যান্য ক্রীড়া তে সরকারি সহযোগিতা পাওয়া গেলেও, নৌকা বাইচ খেলোয়াড়দের কোন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় না। আয়োজক সংস্থার পক্ষ থেকে সত্যজিৎ সরকার জানান, কোনরকম সরকারি সহযোগিতা ছাড়াই এলাকাবাসীর সাহায্য সহযোগিতায় এত বড় একটা অনুষ্ঠান চলে।
আর ও পড়ুন ২০২৩ সালে রেল যোগাযোগের আওতায় আসবে জম্মু ও কাশ্মীর
16 নম্বর ওয়ার্ডের প্রাক্তন কাউন্সিলর বিন্দাবন প্রামাণিক ভাগীরথী তীরবর্তী উদ্যোগী মৎস্যজীবীদের এ ধরনের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান। জেলা পরিষদ সদস্য নিমাই চন্দ্র বিশ্বাস জানান, বহু পুরনো এই সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য, মৎস্যজীবীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন সরকারি দৃষ্টি আকর্ষণের ব্যবস্থা তিনি করবেন।
উল্লেখ্য, শান্তিপুরের ভাগীরথী নদীতে মৎস্যজীবীদের উদ্যোগে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা।শান্তিপুর ব্লকের বেলগড়িয়া দু’নম্বর পঞ্চায়েতের অন্তর্গত গবার চর এবং শহরের .১৬ নম্বর ওয়ার্ডের চরসাড়াগর সংযোগস্থলে, দীর্ঘদিন যাবৎ নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা হয়ে আসছে প্রতিবছর। করোনা পরিস্থিতির মধ্যে গতবছর শুধুমাত্র বন্ধ ছিল বলে জানা যায় এলাকায় সূত্রে। আর এই উপলক্ষে নদীয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্ত এবং জেলার বাইরে হাওড়া হুগলি চন্দননগর সুদূর মুর্শিদাবাদ থেকেও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে আসেন। এবং তা দেখতে ভাগীরথীর তীরে ভিড় করা মানুষের সমাগমে দ্বিতীয় ভাঙ্গা রাস সৃষ্টি হয়।
ওই এলাকার প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য কৃষ্ণপদ রাহা জানান, এলাকার মৎস্যজীবী পরিবারদের মনোরঞ্জনের উদ্দেশ্যে এবং গঙ্গাবক্ষে মৎস্যজীবীদের পেশার অনুশীলনের জন্য এই নৌকা বাইচের আয়োজন হয়ে আসছে দীর্ঘ 30 বছর যাবৎ।