ফের বাগদার কনিয়ারা পঞ্চায়েত পরিদর্শনে আসেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

ফের বাগদার কনিয়ারা পঞ্চায়েত পরিদর্শনে আসেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

ফের বাগদার কনিয়ারা পঞ্চায়েত পরিদর্শনে আসেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। বৃহস্পতি বারের পর ফের শুক্রবার বাগদার কনিয়ারা পঞ্চায়েত পরিদর্শনে আসেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। এবার আর পঞ্চায়েত অফিসে গিয়ে পরিদর্শন নয়,মাঠে ঘাটে,ঘটনাস্থলে গিয়ে সরজমিনে পরিদর্শন করছেন কেন্দ্রীয় বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ কতদূর হয়েছে বা সাধারণ মানুষ পরিষেবা পেয়েছে কিনা সমস্ত বিষয়ে জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্র প্রতিনিধি দলের আধিকারিকরা।

 

বৃহস্পতিবার বাগদা রনঘাট পঞ্চায়েতে পরিদর্শনে আসতেই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে কাছে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ ক্ষোভ উগরে দেন।তারা কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের পরিষেবা পাচ্ছেন না বলে দাবি করেন।তবে কেন্দ্র প্রতিদিন দলের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয় তাদের সমস্ত পরিষেবার ব্যবস্থা করা হবে।

 

শুক্রবার বাগদা কনিয়ারা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ধুলুনিগ্রামে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল আসেন। ১০০ দিনের কাজ,পুকুর কাটা সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প সঠিকভাবে কাজ করা হয়েছে কিনা ঘটনাস্থলে গিয়ে সরজমিনে খতিয়ে দেখলেন কেন্দ্র প্রতিনিধির দল।পাশাপাশি 100 দিনের কাজের সঠিকভাবে কাজ করা হয়েছে কিনা ফিতে নিয়ে মাফ যোপ করতেও দেখা গিয়েছে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে।পঞ্চায়েতের জনপ্রতিনিধি আধিকারিকদের সঙ্গে কথোপকথনের পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথেও কথা বলছেন তারা।কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ গ্রাম এলাকায় হয়েছে কিনা বা গ্রামের সাধারণ মানুষ তারা কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সমস্ত পরিষেবা পাচ্ছেন কিনা সমস্ত বিষয়ে দেখে এবং সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে নথিভুক্ত করেছেন তারা।

আরও পড়ুন – গত এক সপ্তাহের বর্ষায় ফুলেঁ ফেপে উঠেছে তিস্তা

আবু তাহের মির্জা নামের এক বাসিন্দা বলেন, তাদের সাথে কথা বলেছেন।মূলত ঘরের টাকা পেয়েছে কিনা।কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের পায়খানা,বাথরুম এমনকি উজালা গ্যাস সমস্ত বিষয়ে তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন।তবে ঘরের টাকা যা দেওয়া হচ্ছে তাতে ঘর পুরোপুরি তৈরি করা সম্ভব নয় আরো টাকা পরিমাণ বাড়ানো উচিত এমনটা দাবি করেন স্থানীয়দের পক্ষ থেকে।কেন্দ্রীয় টিমের পক্ষ থেকে বিষয়টি বিবেচনা করবেন বলে আশ্বস্ত করা হয় স্থানীয়দের।

পঞ্চায়েতের জনস্বাস্থ্য সঞ্চালক অমূল্য হালদার জানান,কাজের অডিট নিয়ে তারা এসেছিলেন মাটি কাটার কাজ কতদূর হয়েছে সমস্ত বিষয়ে তারা মাপ যোপ করে দেখেছেন।প্রাথমিকভাবে তারা খুবই সন্তুষ্ট। তবে পঞ্চায়েত এলাকায় যে কাজ হয়েছে সেই কাজ অনেকটাই কম হয়েছে বলেও জানান অমূল্যবাবু।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top