বাড়ির ছাদে ফুল ও ফলের বাগান করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন কালিয়াচকের এক শিক্ষক । বাড়ির ছাদ যেন সাজানো আস্ত একটি ফুল ও ফলের বাগান। কি নেই তাতে, কমলালেবু , আঙুর থেকে আপেল। রকমারি গোলাপ থেকে চন্দ্রমল্লিকা , ডালিয়া। এমনকি বেগুন থেকে শুরু করে কোয়াস, শসা টবে ধরিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মালদা জেলার কালিয়াচক ২ ব্লকের বাঙ্গিটোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের কাশিমবাজার এলাকার শিক্ষক সেন্টু আলি। রীতিমতো তিনি তার বাড়ির প্রায় এক হাজার স্কয়ার ফিট ছাদে রংবাহারি ছোটখাটো একটি ফুল ফলের পার্ক তৈরি করে ফেলেছেন। যা দেখতে মাঝেমধ্যেই ভিড় জমাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা।
উল্লেখ্য, বাঙ্গীটোলার কাশিমবাজারের সেন্টু আলির বাড়ি যেনো আস্ত একটা পার্ক।শুধু ফুল নয়, ফল ও সবজি চাষে নিজের বাড়ির ছাদে অভাবনীয় সাফল্য গড়ে তুলেছেন ওই শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরেই ফুল , ফল ও বিভিন্ন গাছ লাগানোর নেশায় মগ্ন রয়েছেন সেন্ট আলি। পাশাপাশি প্রাকৃতিক ভারসাম্যের ক্ষেত্রে গাছ লাগানো কতটা প্রয়োজন আরো প্রচার অন্তত শিক্ষকতার মাধ্যমে এককভাবে করে চলেছেন সেন্টু আলি।
সেন্টু আলি বলেন, তার তৈরি করা বাগানে বর্তমানে কয়েক’শ ফল ও ফুল গাছের রয়েছে। আপেল, কমলালেবু, মাল্টা , চেরি , জামরুল, কুল নাশপাতি , সাপাটু , আতা থেকে বিভিন্ন ধরনের ফল ও ফুলের গাছ রয়েছে। গাছে ফুল এবং রকমারি ফলও ধরেছে। গাঁদা, গোলাপ, চন্দ্রমল্লিকা, রজনীগন্ধা থেকে বিভিন্ন ধরনের পাহাড়ি ফুল ও শোভা পাচ্ছে সেন্টুর বাড়ির ছাদে।
আর ও পড়ুন বারুইপুরে পুরসভার প্রার্থী নিয়ে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে
ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঐ শিক্ষকের রকমারি ফল-ফুলের ছবি ভাইরাল হওয়ায় অনেকেই সেটি দেখতেও যাচ্ছেন। সেন্টু আলি বলেন, টবে কমলালেবু , নাশপাতি, আপেল , চেরি ফল, আঙ্গুর এগুলো ফলানো সহজ নয় । এজন্য সঠিক নিয়ম ও পরিচর্যার প্রয়োজন । যতটা পেরেছি আমি এইসব পাহাড়ি ফলের চাষ করে নিজের বাড়িতে পরিয়েছি।
তবে উদ্যানপালন দপ্তর এর মাধ্যমে সহযোগিতা পাওয়া গেলে বাণিজ্য ভিত্তিক একটি রোজগারের জায়গা তৈরি করার কথাও জানিয়েছেন তিনি। মূলত সমাজকে জঞ্জালমুক্ত করে সৌন্দর্যময় করার উদ্দেশ্য ও বার্তা দিতেই তিনি তার এই ফুলের বাগান সাজিয়েছেন।
উল্লেখ্য, বাড়ির ছাদে ফুল ও ফলের বাগান করে সবাইকে অবাক করে দিয়েছেন কালিয়াচকের এক শিক্ষক । বাড়ির ছাদ যেন সাজানো আস্ত একটি ফুল ও ফলের বাগান। কি নেই তাতে, কমলালেবু , আঙুর থেকে আপেল। রকমারি গোলাপ থেকে চন্দ্রমল্লিকা , ডালিয়া। এমনকি বেগুন থেকে শুরু করে কোয়াস, শসা টবে ধরিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মালদা জেলার কালিয়াচক ২ ব্লকের বাঙ্গিটোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের কাশিমবাজার এলাকার শিক্ষক সেন্টু আলি।
রীতিমতো তিনি তার বাড়ির প্রায় এক হাজার স্কয়ার ফিট ছাদে রংবাহারি ছোটখাটো একটি ফুল ফলের পার্ক তৈরি করে ফেলেছেন। যা দেখতে মাঝেমধ্যেই ভিড় জমাচ্ছেন এলাকার বাসিন্দারা। উল্লেখ্য, বাঙ্গীটোলার কাশিমবাজারের সেন্টু আলির বাড়ি যেনো আস্ত একটা পার্ক।শুধু ফুল নয়, ফল ও সবজি চাষে নিজের বাড়ির ছাদে অভাবনীয় সাফল্য গড়ে তুলেছেন ওই শিক্ষক। দীর্ঘদিন ধরেই ফুল , ফল ও বিভিন্ন গাছ লাগানোর নেশায় মগ্ন রয়েছেন সেন্ট আলি। পাশাপাশি প্রাকৃতিক ভারসাম্যের ক্ষেত্রে গাছ লাগানো কতটা প্রয়োজন আরো প্রচার অন্তত শিক্ষকতার মাধ্যমে এককভাবে করে চলেছেন সেন্টু আলি।