বাঙালি পুরুষদের শুক্রাণু কমে যাচ্ছে কেন? কারণ জানলে চমকে যাবেন । বিয়ের পরেও সন্তান জন্ম না নেওয়ার পিছনে মেয়েদেরকেই দায়ী করা হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে। অনুমান করে নেওয়া হয়, মেয়েদের শারীরিক সমস্যা থেকেই গর্ভধারণ করতে পারছেন না তাঁরা। কিন্তু গবেষণার ফলাফল বলছে অন্য কথা। সম্প্রতি এক গবেষণায় ধরা পড়েছে অধিকাংশ বাঙালি পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা কমছে দিনের পর দিন। এই কারণেই গর্ভধারণ করতে পারছেন না মহিলারা। মেয়েদের শারীরিক সমস্যা থেকেই গর্ভধারণ করতে পারছেন না তাঁরা।
কিন্তু গবেষণার ফলাফল বলছে অন্য কথা। সম্প্রতি এক গবেষণায় ধরা পড়েছে অধিকাংশ বাঙালি পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা কমছে দিনের পর দিন। এই কারণেই গর্ভধারণ করতে পারছেন না মহিলারা।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক সুজয় ঘোষ ও বিশিষ্ট চিকিৎসক বৈদ্যনাথ চক্রবর্তীর মিলিত প্রচেষ্টায় গবেষণাটি হয়েছে। আমেরিকার ‘মলিকিউলার জেনেটিক্স অ্যান্ড জেনোমিক্স মিডিসিন’ তা সেই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে।
আর ও পড়ুন অভিনেত্রী কিয়ারা আদভানির মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হলো
যে গবেষণার জন্য ৪০০ বাঙালি দম্পতিকে নিয়ে তাঁরা পরীক্ষা করেন ৪ বছর ধরে। টানা একবছর কন্ডোম এবং গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট না নিয়েও গর্ভধারণ করতে পারছেন না তাঁরা। এটিই বন্ধ্যাত্ব, বলছেন গবেষকরা।
গবেষকদের বক্তব্য, প্রতি মিলিলিটারে শুক্রাণুর সংখ্যা ১৫ মিলিয়ন বা দেড় কোটির কম হলেই গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে। এর জন্য অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধুমপানকেই দায়ী করছেন তাঁরা। বন্ধ্যাত্বের জন্য অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা এবং মানসিক উদ্বেগও অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেছেন তাঁরা। এছাড়াও ওবেসিটি, অতিরিক্ত টিভি দেখা, মোবাইল ব্যবহার, খাদ্যাভ্যাসও দায়ী বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিয়ের পরেও সন্তান জন্ম না নেওয়ার পিছনে মেয়েদেরকেই দায়ী করা হয় । অনুমান করে নেওয়া হয়, মেয়েদের শারীরিক সমস্যা থেকেই গর্ভধারণ করতে পারছেন না তাঁরা। কিন্তু গবেষণার ফলাফল বলছে অন্য কথা।
চমকেসম্প্রতি এক গবেষণায় ধরা পড়েছে অধিকাংশ বাঙালি পুরুষের শুক্রাণুর সংখ্যা কমছে দিনের পর দিন। এই কারণেই গর্ভধারণ করতে পারছেন না মহিলারা। প্রতি মিলিলিটারে শুক্রাণুর সংখ্যা ১৫ মিলিয়ন বা দেড় কোটির কম হলেই গর্ভধারণে সমস্যা হতে পারে। এর জন্য অতিরিক্ত মদ্যপান ও ধুমপানকেই দায়ী করছেন তাঁরা। বন্ধ্যাত্বের জন্য অনিয়ন্ত্রিত জীবনধারা এবং মানসিক উদ্বেগও অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেছেন তাঁরা।