বাড়ির অদূরে আমবাগান থেকে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো চাঁচল থানার গোপালপুর গ্রামে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার সাত সকালে।খুন না আত্মহত্যা তা তদন্তে নেমেছে পুলিশ।সিভিক ভলেন্টিয়ারের মৃত্যুতে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,মৃত সিভিকের নাম মনজির ঔরঙ্গজেব(৩৪)।চাঁচল থানায় সিভিক ভলান্টিয়ারে কর্মরত ছিল।বাড়িতে রয়েছে দুই নাবালক সন্তান সহ স্ত্রী ও বাবা মা।দুই ভাইয়ের মধ্যে মনজির বড়ো।স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,এদিন সকালে চাষিরা চাষাবাদের কাজে মাঠে যাওয়ার সময় আমবাগানে ওই সিভিকের নিথর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পায়।তারপরেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
মৃত সিভিকের পরিবার সূত্রে জানা গেছে,বুধবার সন্ধ্যায় চাঁচল থানায় কর্মরত এক সিভিক ফিরদৌসি খাতুন ওরফে লিলি দলবল নিয়ে মনজিরের বাড়িতে চড়াও হন।মনজির বাড়িতে না থাকায় তার স্ত্রী ও মাকে হুমকি দেন এবং বলেন,’মনজির আমার ফোন রিসিভ করছেনা।যদিও ফোন না তুলে প্রানে মেরে ফেলব!’সেই হুমকির পরেই রাত থেকে নিখোঁজ ছিল মনজির।বাড়ির সদস্যরা খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পাইনি।সকাল হতেই বাড়িতে এসে পৌঁছায় দুঃসংবাদ।পরিবারের দাবি,ওই মহিলা সিভিক ফিরদৌসি খুন করেছে মনজিরকে।এনিয়ে থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন মৃত সিভিক ভলেন্টিয়ারের পরিবার।
উল্লেখ্য, বাড়ির অদূরে আমবাগান থেকে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ালো চাঁচল থানার গোপালপুর গ্রামে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার সাত সকালে।খুন না আত্মহত্যা তা তদন্তে নেমেছে পুলিশ।সিভিক ভলেন্টিয়ারের মৃত্যুতে পরিবারে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠায়।