এবার বার্ধক্য ঠেকাতে টিকা আবিস্কার হলো !

এবার বার্ধক্য ঠেকাতে টিকা আবিস্কার হলো !

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
বার্ধক্য

এবার বার্ধক্য ঠেকাতে টিকা আবিস্কার হলো ! মানুষের খোঁজ সেই আশ্চর্য ওষুধ।  যা এনে দেবে চিরযৌবন। যাতে জরা, বার্ধক্য শরীরকে গ্রাস করতে না পারে। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞান যতই উন্নত হোক, বার্ধক্যকে ঠেকানো যায় না।  সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে এক টিকা যা নাকি  মৃত্যু ঠেকাতে না পারলেও অনেকটাই রোধ করবে বার্ধক্য এবং বয়সজনিত রোগ। এখনও পর্যন্ত মানুষের ওপর প্রয়োগ হয়নি। প্রয়োগ হয়েছিল ইঁদুরের ওপর এবং সেই পরীক্ষা সফল হয়েছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, মানুষের ওপর পরীক্ষা করে সফল হওয়া গেলে তা হবে যুগান্তকারী ঘটনা।

 

এই পরীক্ষা চালিয়েছে আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এজিং। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা সফল হওয়ার পরেই তা নিয়ে জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার এজিং’ পত্রিকায়। গবেষণা পত্র থেকে জানা গেছে, ইঁদুরের শরীরে বয়সের ভারে যে কোষগুলো বুড়োটে এবং অথর্ব হয়ে যায় সেগুলোকে নষ্ট করে দেওয়া গেছে। তার জায়গা নিয়েছে তরতাজা কোষ।

 

ফলে বয়স হয়েও ‘বুড়ো’ হয়ে যায়নি ইঁদুররা। বার্ধক্যজনিত রোগ পুরোপুরি সেরে যাওয়ায় আয়ুও বেড়ে গেছে অনেকখানি। মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অন দ্য বায়োলজি অব এজিং অ্যান্ড মেটাবলিজমের সহকারী অধিকর্তা অধ্যাপক পল রবিন্স এই গবেষণার কথা জেনে উচ্ছ্বসিত।

 

আর ও পড়ুন    প্রাথমিক শিক্ষায় দেশের মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করল পশ্চিমবঙ্গ

 

তিনি বলেন, ‘গবেষকরা যে রাস্তায় এগিয়েছেন তাতে এই টিকার পরীক্ষা মানুষের উপরেও সফল হওয়া উচিত। তবে আগে আরও কয়েকটি স্তন্যপায়ীর ওপর এই পরীক্ষা চালিয়ে দেখা দরকার।’

 

বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ওষুধ নয়, দরকার টিকার প্রয়োগ। মানবদেহের কোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আগেই তাদের টিকা দিলে কাজ হতে পারে। একবার ক্ষতিগ্রস্ত কোষের সংখ্যা বাড়তে শুরু করলে আর ঠেকানো সম্ভব হবে না। মোটামুটি ৫০ বছর বয়সে টিকা দেওয়ার কথা ভেবেছেন গবেষকরা।

 

উল্লেখ্য,  এবার বার্ধক্য ঠেকাতে টিকা আবিস্কার হলো ! মানুষের খোঁজ সেই আশ্চর্য ওষুধ।  যা এনে দেবে চিরযৌবন। যাতে জরা, বার্ধক্য শরীরকে গ্রাস করতে না পারে। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞান যতই উন্নত হোক, বার্ধক্যকে ঠেকানো যায় না।  সম্প্রতি আবিষ্কৃত হয়েছে এক টিকা যা নাকি  মৃত্যু ঠেকাতে না পারলেও অনেকটাই রোধ করবে বার্ধক্য এবং বয়সজনিত রোগ। এখনও পর্যন্ত মানুষের ওপর প্রয়োগ হয়নি। প্রয়োগ হয়েছিল ইঁদুরের ওপর এবং সেই পরীক্ষা সফল হয়েছে।

 

বিজ্ঞানীদের দাবি, মানুষের ওপর পরীক্ষা করে সফল হওয়া গেলে তা হবে যুগান্তকারী ঘটনা।  এই পরীক্ষা চালিয়েছে আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এজিং। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা সফল হওয়ার পরেই তা নিয়ে জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে ‘নেচার এজিং’ পত্রিকায়। গবেষণা পত্র থেকে জানা গেছে, ইঁদুরের শরীরে বয়সের ভারে যে কোষগুলো বুড়োটে এবং অথর্ব হয়ে যায় সেগুলোকে নষ্ট করে দেওয়া গেছে। তার জায়গা নিয়েছে তরতাজা কোষ।

 

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top