বাসন্তী হাইওয়ে থেকে উদ্ধার বিলুপ্তপ্রায় বিরল প্রজাতির লক্ষ্মী পেঁচা। কাকের তাড়া খেয়ে প্রাণে বাঁচলো বিরল প্রজাতির সাদা রঙের লক্ষ্মী পেঁচার। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার ন্যাজাট থানার সরবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজবাড়ী লাউখালি গ্রামের ঘটনা স্থানীয় রেশন ডিলার মোহাম্মদ সেলিম তার কৃষিক্ষেতে পাতা জালে আটকে পড়ে বিরল প্রজাতির লক্ষ্মী পেঁচা।
তিনি জানান একদল কাকের তাড়া খেয়ে প্রাণে বাঁচতে একটি কৃষিক্ষেতে আশ্রয় নেয় আর সেখানেই কৃষি জমিতে জাল দিয়ে ঘেরা ছিল সেখানেই আটকে পড়ে। তারপর ছটফট করতে থাকে এবং বাড়িওয়ালা দেখতে পেয়ে বনদপ্তর এ খবর দেয়। খবর পেয়ে রামপুর মিনাখা বনদপ্তর এর বনকর্মীদের কঠিন পরিশ্রমে প্রাণে বাঁচালো বিরল প্রজাতির পেঁচাটির।
কাছেই লাগোয়া সুন্দরবন সেখান থেকেই সম্ভবত খাবারের খোঁজে লোকালয়ে প্রবেশ করে বিরল প্রজাতির পেঁচা। বেশ কয়েকদিন আগে একটি ঈগলপাখি ও একই অবস্থা খাবারের খোঁজে লোকালয়ে চলে এসেছিল। বনদপ্তর এর চেষ্টায় সেই ঈগল এবং এই পেঁচা টির প্রাণে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছেন। বনদপ্তর এর উদ্যোগে স্থানীয় পশু প্রেমীরা সাধুবাদ জানিয়েছেন পাশাপাশি সাধারণ মানুষও ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী দুইদিন পেঁচাটির শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে এবং তারপর আবারো তাকে সুন্দরবনের জঙ্গলের ছেড়ে দেওয়া হবে বলে বন দফতর সুত্রে জানানো হয়েছে।
আর ও পড়ুন রাজ্যের মানুষকে গুন্ডাদের হাতে তুলে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী, অভিযোগ দিলীপ ঘোষের
উল্লেখ্য, বাসন্তী হাইওয়ে থেকে উদ্ধার বিলুপ্তপ্রায় বিরল প্রজাতির লক্ষ্মী পেঁচা। কাকের তাড়া খেয়ে প্রাণে বাঁচলো বিরল প্রজাতির সাদা রঙের লক্ষ্মী পেঁচার। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার ন্যাজাট থানার সরবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজবাড়ী লাউখালি গ্রামের ঘটনা স্থানীয় রেশন ডিলার মোহাম্মদ সেলিম তার কৃষিক্ষেতে পাতা জালে আটকে পড়ে বিরল প্রজাতির লক্ষ্মী পেঁচা।
তিনি জানান একদল কাকের তাড়া খেয়ে প্রাণে বাঁচতে একটি কৃষিক্ষেতে আশ্রয় নেয় আর সেখানেই কৃষি জমিতে জাল দিয়ে ঘেরা ছিল সেখানেই আটকে পড়ে। তারপর ছটফট করতে থাকে এবং বাড়িওয়ালা দেখতে পেয়ে বনদপ্তর এ খবর দেয়। খবর পেয়ে রামপুর মিনাখা বনদপ্তর এর বনকর্মীদের কঠিন পরিশ্রমে প্রাণে বাঁচালো বিরল প্রজাতির পেঁচাটির।
কাছেই লাগোয়া সুন্দরবন সেখান থেকেই সম্ভবত খাবারের খোঁজে লোকালয়ে প্রবেশ করে বিরল প্রজাতির পেঁচা। বেশ কয়েকদিন আগে একটি ঈগলপাখি ও একই অবস্থা খাবারের খোঁজে লোকালয়ে চলে এসেছিল। বনদপ্তর এর চেষ্টায় সেই ঈগল এবং এই পেঁচা টির প্রাণে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছেন। বনদপ্তর এর উদ্যোগে স্থানীয় পশু প্রেমীরা সাধুবাদ জানিয়েছেন পাশাপাশি সাধারণ মানুষও ভূয়সী প্রশংসা করেন। আগামী দুইদিন পেঁচাটির শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে এবং তারপর আবারো তাকে সুন্দরবনের জঙ্গলের ছেড়ে দেওয়া হবে বলে বন দফতর সুত্রে জানানো হয়েছে।