ডাঃ সন্তু বাসুলীর উদ্যোগে বিনে পয়সার ক্লিনিক। মানবিকতার অনন্য নজির তৈরি হলো পাইকারাপুর গ্রামে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর ব্লকের পাইকারাপুর গ্রামে তরুণ চিকিৎসক ডাঃ সন্তু বাসুলীর উদ্যোগে এবং পাইকারাপূর মিলন সংঘ ক্লাবের সহযোগিতায় রবিবার পরিবেশ দিবসের সকালে মিলন সংঘ প্রাঙ্গনে শুরু হলো বিনে পয়সার ক্লিনিক।এখন থেকে প্রতি রবিবার এই ক্লিনিকে বিনামূল্যে রোগী দেখবেন তরুণ চিকিৎসক ডাঃ সন্তু বাসুলী। মেদিনীপুর সদর ব্লকের চুয়াডাঙ্গা হাইস্কুলের এই প্রাক্তনী ২০২০ সালে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন।
এখন তিনি এমডি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এদিন ক্লিনিক শুরুর দিন ডাঃ সন্ত বাসুলীকে উৎসাহিত করতে উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর শিক্ষক সুদীপ কুমার খাঁড়া। উপস্থিত ছিলেন সন্তু বাসুলীর বাবা গোবিন্দ বাসুলী, ক্লাবের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন আশীষ বাগ, প্রসেনজিৎ দন্ডপাট,স্বরূপ বাসুলী,রাজেশ ভূঞ্যা প্রমুখ। প্রথমদিন চিকিৎসাকরাতে উপস্থিত হয়েছিলেন ১৮ জন রোগী। চারাগাছ ও ফুলের স্তবক দিয়ে নিজেদের স্কুলের কৃতি ছাত্রকে শুভেচ্ছা জানান চুয়াডাঙ্গা হাইস্কুলের শিক্ষক সুদীপ কুমার খাঁড়া। তিনি তাঁর ছাত্রের এই প্রয়াসকে সাধুবাদ জানান। সন্তানের এই উদ্যোগে খুশি সন্তু বাবুর বাবা গোবিন্দ বাসুলী ও মা নমিতা বাসুলী। এলাকার কৃতি ছাত্রের এই উদ্যোগে খুশি এলাকার বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন – সুজিত বসুর অনুগামীদের রাতের অন্ধকারে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ সব্যসাচী অনুগামীদের বিরুদ্ধে
উল্লেখ্য, মানবিকতার অনন্য নজির তৈরি হলো পাইকারাপুর গ্রামে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর ব্লকের পাইকারাপুর গ্রামে তরুণ চিকিৎসক ডাঃ সন্তু বাসুলীর উদ্যোগে এবং পাইকারাপূর মিলন সংঘ ক্লাবের সহযোগিতায় রবিবার পরিবেশ দিবসের সকালে মিলন সংঘ প্রাঙ্গনে শুরু হলো বিনে পয়সার ক্লিনিক।এখন থেকে প্রতি রবিবার এই ক্লিনিকে বিনামূল্যে রোগী দেখবেন তরুণ চিকিৎসক ডাঃ সন্তু বাসুলী। মেদিনীপুর সদর ব্লকের চুয়াডাঙ্গা হাইস্কুলের এই প্রাক্তনী ২০২০ সালে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। এখন তিনি এমডি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এদিন ক্লিনিক শুরুর দিন ডাঃ সন্ত বাসুলীকে উৎসাহিত করতে উপস্থিত হয়েছিলেন তাঁর শিক্ষক সুদীপ কুমার খাঁড়া।
উপস্থিত ছিলেন সন্তু বাসুলীর বাবা গোবিন্দ বাসুলী, ক্লাবের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন আশীষ বাগ, প্রসেনজিৎ দন্ডপাট,স্বরূপ বাসুলী,রাজেশ ভূঞ্যা প্রমুখ। প্রথমদিন চিকিৎসাকরাতে উপস্থিত হয়েছিলেন ১৮ জন রোগী। চারাগাছ ও ফুলের স্তবক দিয়ে নিজেদের স্কুলের কৃতি ছাত্রকে শুভেচ্ছা জানান চুয়াডাঙ্গা হাইস্কুলের শিক্ষক সুদীপ কুমার খাঁড়া। তিনি তাঁর ছাত্রের এই প্রয়াসকে সাধুবাদ জানান। সন্তানের এই উদ্যোগে খুশি সন্তু বাবুর বাবা গোবিন্দ বাসুলী ও মা নমিতা বাসুলী। এলাকার কৃতি ছাত্রের এই উদ্যোগে খুশি এলাকার বাসিন্দারা।