Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
What is a ghost? Is there a ghost in reality? Learn more

 ভূত কি? বাস্তবে ভূত আছে কি? জানুন বিস্তারিত

 ভূত কি? বাস্তবে ভূত আছে কি? জানুন বিস্তারিত

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
বাস্তবে

ভূত কি? বাস্তবে ভূত আছে কি? জানুন বিস্তারিত।  ভূত কি? বাস্তবে ভূত আছে কি? এই নিয়ে বিশ্ব জুড়ে বিতর্কের শেষ নেই। কিছু লোকে মনে করে লোক আছে আবার কিছু লোকে মনে করে ভূত বলে কোনও কিছু হয় না। তবে ভূত নিয়ে অনেকেরই অদ্ভুত কিছু অভিজ্ঞতা রয়েছে।  এমন কি যারা ভূতে অবিশ্বাসী, তারা অনেকেই আবার রাতের অন্ধকারে আচমকা কোনো এক অতৃপ্ত অনুভূতিতে আতঙ্কিত বোধ করে। তবে এর চূড়ান্ত বক্তব্যে এখনো পৌঁছাতে পারেনি নানা ভূত বিষয়ক গবেষণাবিদরা। আজো চলে নানা ধরণের তর্ক বিতর্ক। কিন্তু এ বিষয়ে বিজ্ঞান কি বলে? আজ চলুন জেনে নেয়া যাক বিজ্ঞানীরা এবং ভূত বিশ্বাসীরা আসলে এ নিয়ে কী ভাবে?

 

প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটর বা যারা ভূত বিশ্বাসী তারা বলেন, মানুষ মরে গেলেও তার ভেতরের যে শক্তি অর্থাৎ আত্মা সেটি বেঁচে থাকে। যদি কোনো মৃত মানুষের আত্মা অতৃপ্তি বা হতাশা নিয়ে মারা যায় তবে মৃত্যুর পরও উক্ত মানুষের আত্মা সেই অতৃপ্তি ঘোঁচাতে ফিরতে চায়। আর এতেই নানা ধরণের আতঙ্ক তৈরী হয়! অনেক মানুষই এসব মৃত মানুষের অশরীরি ছায়া কিংবা উপস্থিতি টের পেয়ে থাকে।

 

তবে অনেকের মনেই প্রশ্ন ওঠে যে সবাই কেনো রাতেই ভূতে ভয় পায়? ভূত বিশ্বাসীদের মতে, রাতে পরিবেশ থাকে সুশান্ত এবং নিরিবিলি। এছাড়াও তখন ইলেকট্রোমেগনেটের প্রভাব থাকে খুব কম। যেটি আত্মাকে ঘুরে বেড়াতে সহায়তা করে! তবে এগুলো সম্পূর্ণই ভূত বিশ্বাসীদের আলাপন। তবে বিজ্ঞানীরা ভূতের অস্তিত্ব নেই বলেই বিশ্বাস করে। কিন্তু মৃত্যুর পর মানুষের এনার্জি ঠিকই থাকে এ বিষয়ে পুরোপুরি অস্বীকার ও করেনি। কারণ সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছিলেন, Energy never disappears from the universe।

 

সে কথার উপর ভিত্তি করেই, বিজ্ঞানীরা ভূত বিষয়টিকে এক কথায় উড়িয়েও দিতে পারেন না। কারণ শক্তি বা তেজ কখনোই পৃথিবী থেকে বিলীন হয়ে যেতে পারে না। তবে কি ভূত সত্যিই আছে? ভূতে বিশ্বাসীরা আইনস্টাইনের এই সূত্র ধরেই বলেন, এটিই প্রমাণ করে যে মানুষের ভেতরে আত্মা বিদ্যমান যেটি মানুষের শক্তি রূপে মৃত্যুর পরও বেঁচে থাকে। তবে এ নিয়েও নানা বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছেন। তার মধ্যে একটি পরীক্ষা ছিলো সাড়া জাগানো যেটি কি-না ২১ গ্রাম থিওরি নামে পরিচিত।

 

আর ও  পড়ুন    আচমকা ঘুর্নিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটলো হুগলির এই গ্রামে

 

ডক্টর ম্যাকডোলাস নামে এক বিজ্ঞানী পরীক্ষা করে দেখেন, মৃত্যুর পর মানুষের ওজন ২১ গ্রাম করে কমে যায়।  তাহলে কোথায় যায় এই ২১ গ্রাম? ধারণা করা হয় এটি হলো সেই শক্তি বা আত্মা যেটি মৃত্যুর পর আমাদের শরীর থেকে বেড়িয়ে যায়। তবে বিজ্ঞানীদের যুক্তি অন্য। তাদের মতে জীবিত থাকা অবস্থায় মানুষে দেহে অনেক মেটাবলিক কার্যক্রম চলতে থাকে যেটি মৃত্যুর পর বন্ধ হয়ে যায় বলে ওজন কমে যায়। কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হল প্রতিটি মানুষেরই কেনো শুধু ২১ গ্রাম ই কমে? তাই এই নিয়েও রয়েছে নানা ধরনের বিতর্কে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top