বিএসএফ কনস্টেবলের ইনসাস রাইফেল নিয়ে বাংলাদেশে পালাল দুষ্কৃতীরা! চাঞ্চল্য! বসিরহাটের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের গোজাডাঙ্গায় ডিউটিরত ছিলেন বিএসএফের ১৫৩ নম্বর ব্যাটালিয়নের এক মহিলা কনস্টেবল। গোজাডাঙ্গা সেতু থেকে কিছুটা দূরে একটি পার্কিংয়ে ছিল তার ডিউটি। সূত্রের খবর,তিনি ভোররাতে কিছুটা নিন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। আর সেই সুযোগেই দুষ্কৃতীরা তাঁর কাছে থাকা ইনসাস রাইফেল ও ২০ রাউন্ড গুলি নিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, এদিন ভোরে ঘুম ভাঙতেই তার কাছে থাকা আগ্নেয়াস্ত্রগুলি দেখতে পান না তিনি।
তারপর হইচই শুরু করেন ওই মহিলা কনস্টেবল। খবর জানতে পেরে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন বি এসএফের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এবং খবর দেন বসিরহাট থানার পুলিসকে। এর পর বিএসএফ এবং পুলিশ সীমান্ত এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি শুরু করেন। তবে কোন আগ্নেয়াস্ত্র এবং গুলির কোন খোঁজ পায় নি পুলিশ।এই ঘটনায় গোজাডাঙ্গা ও বাংলাদেশের ভোমরার মধ্যে পণ্য চলাচল বন্ধ হয়ে যায় । খবর পেয়ে তদন্তে নামেন বিএসএফ আধিকারিকরা। তাদের প্রাথমিক তদন্তে পুলিস এবং বি এস এফের কর্তারা অনুমান করেছেন যে, ওই মহিলা কনস্টবলের অসতর্কতার সূযোগ নিয়েই দুষ্কৃতীরা গুলিভর্তি ম্যাগাজিন এবং ইনসাস রাইফেল চুরি করে বাংলাদেশের দিকেই চম্পট দিয়েছে।
আরও পড়ুন – আগামী ১৪ দিন হাওড়া-বর্ধমান শাখায় প্রায় ৪-৫ ঘন্টা বন্ধ থাকবে ট্রেন চলাচল
উল্লেখ্য, বসিরহাটের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের গোজাডাঙ্গায় ডিউটিরত ছিলেন বিএসএফের ১৫৩ নম্বর ব্যাটালিয়নের এক মহিলা কনস্টেবল। গোজাডাঙ্গা সেতু থেকে কিছুটা দূরে একটি পার্কিংয়ে ছিল তার ডিউটি। সূত্রের খবর,তিনি ভোররাতে কিছুটা নিন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। আর সেই সুযোগেই দুষ্কৃতীরা তাঁর কাছে থাকা ইনসাস রাইফেল ও ২০ রাউন্ড গুলি নিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে। পুলিস সূত্রে খবর, এদিন ভোরে ঘুম ভাঙতেই তার কাছে থাকা আগ্নেয়াস্ত্রগুলি দেখতে পান না তিনি।
তারপর হইচই শুরু করেন ওই মহিলা কনস্টেবল। খবর জানতে পেরে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন বি এসএফের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এবং খবর দেন বসিরহাট থানার পুলিসকে। এর পর বিএসএফ এবং পুলিশ সীমান্ত এলাকায় বাড়ি বাড়ি গিয়ে তল্লাশি শুরু করেন। তবে কোন আগ্নেয়াস্ত্র এবং গুলির কোন খোঁজ পায় নি পুলিশ।এই ঘটনায় গোজাডাঙ্গা ও বাংলাদেশের ভোমরার মধ্যে পণ্য চলাচল বন্ধ হয়ে যায় । খবর পেয়ে তদন্তে নামেন বিএসএফ আধিকারিকরা। তাদের প্রাথমিক তদন্তে পুলিস এবং বি এস এফের কর্তারা অনুমান করেছেন যে, ওই মহিলা কনস্টবলের অসতর্কতার সূযোগ নিয়েই দুষ্কৃতীরা গুলিভর্তি ম্যাগাজিন এবং ইনসাস রাইফেল চুরি করে বাংলাদেশের দিকেই চম্পট দিয়েছে।