বিকাশ ভবনে শিক্ষা দফ্তরে তাঁদের দশ দফা দাবি লিখিত আকারে জমা দিলেন আন্দোলনকারীরা

বিকাশ ভবনে শিক্ষা দফ্তরে তাঁদের দশ দফা দাবি লিখিত আকারে জমা দিলেন আন্দোলনকারীরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিকাশ ভবনে শিক্ষা দফ্তরে তাঁদের দশ দফা দাবি লিখিত আকারে জমা দিলেন আন্দোলনকারীরা। গত ১৭ তারিখ বিকাশ ভবনে শিক্ষা মন্ত্রীর সাথে বৈঠক করে ২০১৪ প্রাইমারি টেট কলিফাইড ট্রেন্ড নট ইনক্লুডেড ক্যান্ডিডেড একতা মঞ্চের ছয় জন প্রতিনিধি। তাঁদের সকলকে ইনক্লুডেড করে দ্রুত নিয়োগ করতে হবে সেই দাবি নিয়ে। সেই মিটিং এ বলা হয় তাঁদের দাবি দাওয়া লিখিত আকারে দেওয়া হয় যাতে বুঝতে ও ওপর মহলে পাঠাতে সুবিধা হয়। সেই মত আজ বিকাশ ভবনে শিক্ষা দফ্তরে তাঁদের দশ দফা দাবি লিখিত আকারে জমা দেওয়া হয় পার্সোনাল সেক্রেটারির কাছে জমা দেওয়া হয়।

 

আন্দোলনকারী শিক্ষামন্ত্রীর কাছে যে দাবি লিখিত আকারে পেশ করেন তার মধ্যে লেখা…….

তারা 2014 সালে প্রাইমারি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। সেই সময় ৪২০০০ নিয়োগ হলেও আমরা জানতে পারিনি ঠিক কত সংখ্যক প্রার্থীকে নিয়োগ করা হয়েছিল। কারণ পরশোর থেকে কোন মেরিট লিস্ট প্রকাশ করা হয়নি এবং প্রার্থীদের এসএমএসের মাধ্যমে নিয়োগ করা হয়েছিল।

 

পরবর্তীতে ১১/১১-২০ তারিখে নবান্ন থেকে ঘোষণা করা হয় ২০১৪ সালে পড়ে থাকা কুড়ি হাজার টেট প্রার্থীদের সকলকে নিয়োগ করা হবে ধাপে ধাপে। ১৫/২/২০২১ তারিখে আমরা রেজাল্ট স্ট্যাটাস দেখতে পাই you are not inclued in the present মেরিট লিস্ট। এমন ক্যান্ডিডেট আমরা প্রায় ছয় থেকে সাত হাজার এইবারেও প্রাথমিক শিক্ষা পরিষদ কর্তৃক কোনো মেধা তালিকা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়নি, পর্ষদের তরফ থেকে কোর্টে বলা হয় সাইবার অ্যাটাকের কারণে ওয়েবসাইটে মেধা তালিকা দেখা যায়নি।

আরও পড়ুন – চা বাগান এলাকায় আদিবাসীদের বিভিন্ন , সমস্যা নিয়ে , পায়ে হেঁটে দিল্লী রওনা হলেন , ডুয়ার্সের দুই যুবক

যারা মেরিট লিস্টেড হল তারা কত নম্বর পেল এবং আমরা কত নম্বরের জন্য লিস্টের হলাম না এগুলো পর্ষদের তরফ থেকেজানানো হয়নি।এমন কি আমাদের টেট পাশের নম্বর ইন্টারভিউ নম্বর পর্ষদ জানায়নি। তারপর তৎকালীন পর্ষদ সভাপতি বিভিন্নভাবে আমাদের বার্তা দিতে থাকেন এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার শেষ এবং একটাও সিট খালি নেই আটিয়াই তথ্য অনুযায়ী জানতে পারি প্রকৃতপক্ষে নিয়োগ করা হয়েছে ৯২৬৮ জনকে তার মধ্যে কলকাতা দক্ষিণ 24 পরগনা এবং কোচবিহার বাদে কারণ এই তিন জেলার rti রিপোর্ট পাওয়া যায়নি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top