নতুন ছন্দে সন্ধ্যা মাতিয়েছেন বিক্রম-রসিকা-রাজেশ। বিক্রমের কথায়, তিনি নিজে অনেক ধরনের সুর সম্মেলন উপহার দিয়েছেন শ্রোতাদের। কিন্তু কখনও তালবাদ্যের সঙ্গে বীণা আর বাঁশি মিলেমিশে একাকার হয়নি। যা শুক্রবার সন্ধ্যা হয়েছে। ওই সন্ধ্যায় তাদের সুর-তাল-লয় যেন ভুলিয়েছে মহামারির আতঙ্ক। কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটির উদ্যোগে টলি ক্লাবে এ সুর সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
পণ্ডিত বিক্রম ঘোষের তালবাদ্য, রসিকা শেখরের বাঁশি, আর রাজেশ বৈদ্যের ইলেকট্রিক বীণাতে জমজমাট হয়েছিল সন্ধ্যা। বিক্রম জানান, ‘আজ পর্যন্ত আমরা তিন জনে এক মঞ্চে কোনো দিন অনুষ্ঠান করিনি। ওরা নিজেদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং প্রতিভাশালী। ইলেকট্রনিক বীণার পাশাপাশি রাজেশ খুব ভালো গান গাইতে পারেন। তাদের কাজ এই প্রজন্ম ভালোবাসে। তাই মনে হলো, তালবাদ্যের সঙ্গে যদি এবার সুর মিশে যায় তা হলে কেমন হয়?
সেই ভাবনা থেকেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।’ এই তিন সুরের মানুষের সঙ্গে ড্রামে ছিলেন সত্যজিৎ মুখোপাধ্যায়, কি- বোর্ডে সায়ন গঙ্গোপাধ্যায়। তালবাদ্যকারের বলেন, ‘আঠারো থেকে আশি আমার বাজনা, সুর শুনতে ভালোবাসেন। এই প্রজন্মও কিন্তু শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিখছেন। আমি নিজেও ফিউশনের পাশাপাশি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠানও করি।’ বিক্রম বলেন, ‘ফিউশন সঙ্গীতে যেহেতু নানা ধরনের সুর, লয় থাকে তাই এই ধরনের অনুষ্ঠান উন্মুক্ত প্রাঙ্গণের পক্ষে উপযুক্ত।’
আর ও পড়ুন শরীরচর্চার পরে কোন পানীয় পান করেন রকুলপ্রীত?
উল্লেখ্য, নতুন ছন্দে সন্ধ্যা মাতিয়েছেন বিক্রম-রসিকা-রাজেশ। বিক্রমের কথায়, তিনি নিজে অনেক ধরনের সুর সম্মেলন উপহার দিয়েছেন শ্রোতাদের। কিন্তু কখনও তালবাদ্যের সঙ্গে বীণা আর বাঁশি মিলেমিশে একাকার হয়নি। যা শুক্রবার সন্ধ্যা হয়েছে। ওই সন্ধ্যায় তাদের সুর-তাল-লয় যেন ভুলিয়েছে মহামারির আতঙ্ক। কলকাতা সেন্টার ফর ক্রিয়েটিভিটির উদ্যোগে টলি ক্লাবে এ সুর সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
পণ্ডিত বিক্রম ঘোষের তালবাদ্য, রসিকা শেখরের বাঁশি, আর রাজেশ বৈদ্যের ইলেকট্রিক বীণাতে জমজমাট হয়েছিল সন্ধ্যা। বিক্রম জানান, ‘আজ পর্যন্ত আমরা তিন জনে এক মঞ্চে কোনো দিন অনুষ্ঠান করিনি। ওরা নিজেদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং প্রতিভাশালী। ইলেকট্রনিক বীণার পাশাপাশি রাজেশ খুব ভালো গান গাইতে পারেন। তাদের কাজ এই প্রজন্ম ভালোবাসে। তাই মনে হলো, তালবাদ্যের সঙ্গে যদি এবার সুর মিশে যায় তা হলে কেমন হয়?
সেই ভাবনা থেকেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন।’ এই তিন সুরের মানুষের সঙ্গে ড্রামে ছিলেন সত্যজিৎ মুখোপাধ্যায়, কি- বোর্ডে সায়ন গঙ্গোপাধ্যায়। তালবাদ্যকারের বলেন, ‘আঠারো থেকে আশি আমার বাজনা, সুর শুনতে ভালোবাসেন। এই প্রজন্মও কিন্তু শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শিখছেন। আমি নিজেও ফিউশনের পাশাপাশি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের অনুষ্ঠানও করি।’ বিক্রম বলেন, ‘ফিউশন সঙ্গীতে যেহেতু নানা ধরনের সুর, লয় থাকে তাই এই ধরনের অনুষ্ঠান উন্মুক্ত প্রাঙ্গণের পক্ষে উপযুক্ত।’