উপ সংশোধনাগারে বিচারাধীন বন্দীর অস্বাভাবিক মৃত্যু। বিচারাধীন বন্দীর অস্বাভাবিক মৃত্যু কে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ালো উলুবেড়িয়া উপ-সংশোধনাগারে। মৃত বিচারাধীন বন্দীর নাম তাপস সাতরা (৩১)। বাড়ি আমতা থানার সেনের ডাঙা এলাকায়। বন্দী মৃত্যুর ঘটনায় ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়না তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে আমতা এলাকার একটি খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত তাপস সাতরা দীর্ঘ দেড় বছর ধরে উলুবেড়িয়া উপ সংশোধনাগারে বিচারাধীন অবস্থায় বন্দী আছেন। সূত্রের খবর বৃহস্পতিবার সকালে সংশোধনাগারের ভেতরে অসুস্থ হয়ে পড়েন তাপস সাতরা। পরে তাকে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
যদিও তাপস সাতরার মৃত্যু নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বোন সুমিত্রা মালিক। তিনি অভিযোগ করেন দীর্ঘ দিন ধরে দাদা সংশোধনাগারে বন্দী অবস্থায় আছেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টা ৪০ মিনিট নাগাদ সংশোধনাগার থেকে ফোন করে বলা হয় দাদা অসুস্থ হয়ে পড়েছে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে আমরা হাসপাতালে গিয়ে দাদাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই। তিনি অভিযোগ করেন দাদা শরীর হলুদ হয়ে গিয়েছিল এবং শক্ত হয়ে গিয়েছিল তাতে আমাদের সন্দেহ অনেক আগেই দাদার মৃত্যু হয়েছে।
অন্যদিকে উপ সংশোধনাগারে বিচারাধীন বন্দীর মৃত্যু সম্পর্কে উলুবেড়িয়া মহকুমা শাসক শমীক কুমার ঘোষ জানান ঘটনায় একজন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের পাশাপাশি একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনার তদন্ত করবেন। তবে এখনো পর্যন্ত মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি বলে জানান মহকুমা শাসক।
আর ও পড়ুন শস্য সুরক্ষার জন্য বীমার উপর একশো শতাংশ জোর দিয়েছে সরকার
উল্লেখ্য, উপ সংশোধনাগারে বিচারাধীন বন্দীর অস্বাভাবিক মৃত্যু। বিচারাধীন বন্দীর অস্বাভাবিক মৃত্যু কে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ালো উলুবেড়িয়া উপ-সংশোধনাগারে। মৃত বিচারাধীন বন্দীর নাম তাপস সাতরা (৩১)। বাড়ি আমতা থানার সেনের ডাঙা এলাকায়। বন্দী মৃত্যুর ঘটনায় ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে ময়না তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে আমতা এলাকার একটি খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত তাপস সাতরা দীর্ঘ দেড় বছর ধরে উলুবেড়িয়া উপ সংশোধনাগারে বিচারাধীন অবস্থায় বন্দী আছেন। সূত্রের খবর বৃহস্পতিবার সকালে সংশোধনাগারের ভেতরে অসুস্থ হয়ে পড়েন তাপস সাতরা। পরে তাকে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। যদিও তাপস সাতরার মৃত্যু নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বোন সুমিত্রা মালিক। তিনি অভিযোগ করেন দীর্ঘ দিন ধরে দাদা সংশোধনাগারে বন্দী অবস্থায় আছেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টা ৪০ মিনিট নাগাদ সংশোধনাগার থেকে ফোন করে বলা হয় দাদা অসুস্থ হয়ে পড়েছে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরে আমরা হাসপাতালে গিয়ে দাদাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাই। তিনি অভিযোগ করেন দাদা শরীর হলুদ হয়ে গিয়েছিল এবং শক্ত হয়ে গিয়েছিল তাতে আমাদের সন্দেহ অনেক আগেই দাদার মৃত্যু হয়েছে।