বিধানসভায় শুভেন্দুকে জোড় কটাক্ষ মমতার। বুধবার শুরু থেকেই উত্তাল ছিল বিধানসভা অধিবেশন। একদিকে জোড়া কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় প্রথম থেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে এদিন নাম না করেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে তীব্র কটাক্ষ করতে শোনা গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এদিন west Bengal Assembly থেকে ওয়াক আউট করতেই শুভেন্দু অধিকারীকে কটাক্ষ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বললেন , ”পালিয়ে গেল। যদি গোরুর কথা বলে দিই, বালির কথা বলে দিই। এঁচড়ে পাকা সব।”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কটাক্ষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। নন্দীগ্রাম ইস্যুও এদিন তাঁর বক্তব্যের মধ্যে তুলে আনেন মুখ্যমন্ত্রী। নাম না করেই তিনি শুভেন্দু অধিকারীকে বলেন, ”নন্দীগ্রামে ভোট লুঠ করার জন্য পুলিশের সঙ্গে কানাকানি করেছে।” অন্যদিকে, ঝালদা এবং পানিহাটি কাউন্সিলর হত্যার ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে জবাবদিহি করে BJP। কিন্তু, শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) বক্তব্যের মাঝে মুখ্যমন্ত্রী বাধা দিয়েছেন বলে অভিযোগ তোলে বিরোধীরা।
আর ও পড়ুন নন্দীগ্রাম দিবসে টুইটে ২০০৭-র ঘটনা স্মরণ করলেন মমতা
শুভেন্দু বলেন, ”বিধানসভায় বিরোধী দলনেতার বক্তব্যের মাঝে বাধা দিয়েছে তৃণমূল। কাউন্সিলর খুন থেকে আনিস হত্যার প্রসঙ্গ তুলতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীকে বলেছি, দিল্লির নির্বাচন কমিশন ভোট করলে তিনি হারবেন। বাংলায় পুলিশকে পার্টি ক্যাডারে পরিণত করা হয়েছে। তাহেরপুরের ওসি বদলই তার প্রমাণ। মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ, ক্ষমতা থাকলে শুভেন্দু অধিকারীকে ছুঁয়ে দেখান। প্রতিহিংসার কারণে মুখ্যমন্ত্রী ব্যক্তিগত আক্রমণ করছেন। রাজ্যে আইনের শাসন নেই, শাসকের আইন চলছে।’’
উল্লেখ্য, বিধানসভায় শুভেন্দুকে জোড় কটাক্ষ মমতার। বুধবার শুরু থেকেই উত্তাল ছিল বিধানসভা অধিবেশন। একদিকে জোড়া কাউন্সিলর খুনের ঘটনায় প্রথম থেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে এদিন নাম না করেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে তীব্র কটাক্ষ করতে শোনা গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এদিন west Bengal Assembly থেকে ওয়াক আউট করতেই শুভেন্দু অধিকারীকে কটাক্ষ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বললেন , ”পালিয়ে গেল। যদি গোরুর কথা বলে দিই, বালির কথা বলে দিই। এঁচড়ে পাকা সব।”