বিধায়কের সার্টিফিকেট নকল ও মোটা টাকায় বিক্রির অভিযোগ। ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাসের সার্টিফিকেট নকল করা ও সেই সার্টিফিকেট মোটা টাকায় বিক্রির অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ঘুটিয়ারিশরীফ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন বিধায়ক।
বিধায়কের দাবি, বিধানসভার বিভিন্ন এলাকার মানুষের সুবিধার জন্য রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট, এসসি, এসটি, ওবিসি, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট বিধানসভার ১১ টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতেই দলীয় কার্যালয়ে রাখা থাকে। সেই সুযোগে তাঁর সেই সার্টিফিকেট ব্যবহার করে কিছু অসাধু মানুষ মোটা টাকায় সেই সার্টিফিকেট বিক্রি করছেন। বিশেষ করে বিক্রি হচ্ছে রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট।
ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিকে সেই সার্টিফিকেট বিক্রি করা হয়েছে বলে দাবি বিধায়কের। এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। পুলিশ সূত্রের খবর, এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আরজান শেখ নামে দক্ষিন মাখালতলার বাসিন্দা এক যুবককে ইতিমধ্যেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। ধৃতের কাছ থেকে বিধায়কের সই করা ব্লাঙ্ক সার্টিফিকেট উদ্ধার করেছে পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ঘুটিয়ারিশরীফ ফাঁড়ির পুলিশ।
আর ও পড়ুন প্যারা সুইমিংয়ের হাল ফেরাতে উদ্যোগী বৈশালী ডালমিয়া
উল্লেখ্য, বিধায়কের সার্টিফিকেট নকল ও মোটা টাকায় বিক্রির অভিযোগ। ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাসের সার্টিফিকেট নকল করা ও সেই সার্টিফিকেট মোটা টাকায় বিক্রির অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার ঘুটিয়ারিশরীফ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন বিধায়ক।বিধায়কের দাবি, বিধানসভার বিভিন্ন এলাকার মানুষের সুবিধার জন্য রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট, এসসি, এসটি, ওবিসি, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট বিধানসভার ১১ টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতেই দলীয় কার্যালয়ে রাখা থাকে। সেই সুযোগে তাঁর সেই সার্টিফিকেট ব্যবহার করে কিছু অসাধু মানুষ মোটা টাকায় সেই সার্টিফিকেট বিক্রি করছেন। বিশেষ করে বিক্রি হচ্ছে রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজন বাংলাদেশিকে সেই সার্টিফিকেট বিক্রি করা হয়েছে বলে দাবি বিধায়কের।
এই ঘটনায় যারা জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তিনি। পুলিশ সূত্রের খবর, এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আরজান শেখ নামে দক্ষিন মাখালতলার বাসিন্দা এক যুবককে ইতিমধ্যেই আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। ধৃতের কাছ থেকে বিধায়কের সই করা ব্লাঙ্ক সার্টিফিকেট উদ্ধার করেছে পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ঘুটিয়ারিশরীফ ফাঁড়ির পুলিশ।
বিধায়কের সার্টিফিকেট নকল ও মোটা টাকায় বিক্রির অভিযোগ। ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাসের সার্টিফিকেট নকল করা ও সেই সার্টিফিকেট মোটা টাকায় বিক্রির অভিযোগ উঠেছে কয়েকজন দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার ঘুটিয়ারিশরীফ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন বিধায়ক।
বিধায়কের দাবি, বিধানসভার বিভিন্ন এলাকার মানুষের সুবিধার জন্য রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট, এসসি, এসটি, ওবিসি, মেডিক্যাল সার্টিফিকেট বিধানসভার ১১ টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকাতেই দলীয় কার্যালয়ে রাখা থাকে। সেই সুযোগে তাঁর সেই সার্টিফিকেট ব্যবহার করে কিছু অসাধু মানুষ মোটা টাকায় সেই সার্টিফিকেট বিক্রি করছেন। বিশেষ করে বিক্রি হচ্ছে রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট।