বিধায়ক ফ্লাট পেয়ে কেঁদে বললেন ‘গরীবরা যেদিন কিছু পান সেদিন তাদের দেওয়ালী’

বিধায়ক ফ্লাট পেয়ে কেঁদে বললেন ‘গরীবরা যেদিন কিছু পান সেদিন তাদের দেওয়ালী’

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিধায়ক ফ্লাট পেয়ে কেঁদে বললেন ‘গরীবরা যেদিন কিছু পান সেদিন তাদের দেওয়ালী’। তিনি একজন বিধায়ক। অত্যন্ত গরীব। যেমন তৃণমূলের বিধায়ক মনোতোষ বৈরাগী। বিজেপি মহিলা বিধায়ক চন্দনা বাউড়ি। এই বিধায়ক আমাদের রাজ‍্যের নন। তিনি প্রতিবেশী রাজ‍্যের। ২০০৪ সালে ইন্দিরা আবাস যোজনায় গ্রামে দু’কামরার একটি বাড়ি পেয়েছিলেন। পটনায় তিন তলা সরকারি বাংলোর চাবিটা যখন হাতে পান, ঝরঝর করে কেঁদে ফেলেন রামবৃক্ষ সদা। বিহারের সব থেকে গরিব বিধায়ক বলেন, ‘‘গরিবরা যে দিনই কিছু পান, সে দিনই তাঁর কাছে দীপাবলি। বাড়ির চাবি হাতে পেয়ে আমারও আজ দীপাবলি।’’

 

বিহারের এই বিধায়কের কথা শুনে অনেকের স্মরণে আসতে পারে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি বিধায়ক চন্দনা বাউড়ির কথা। পিছিয়ে পড়া পরিবার থেকে আসা চন্দনা বিধায়কের বেতন ও ভাতার অঙ্ক জেনে যিনি বিস্মিত হয়েছিলেন। পটনার বীরচাঁদ পটেল পথে বিধায়কদের জন্য বাংলো তৈরি করছে বিহার সরকার। সম্প্রতি সেই বাংলোর চাবি হাতে পেয়েছেন রামবৃক্ষ। তার পরেই আবেগপ্রবণ হয়ে কেঁদে ফেলেন রাষ্ট্রীয় জনতা দল বা আরজেডি বিধায়ক।

আরও পড়ুন – উৎসবের মেজাজে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে “ছট” বন্দনা

বলেন, ‘‘আমি বিহারের সব থেকে গরিব বিধায়ক। কোনও গরিব মানুষ যে দিন কিছু পান, সে দিন তাঁর কাছে দীপাবলি হয়। মুখ্যমন্ত্রী আমার হাতে বাড়ির চাবি দিয়েছেন, যে বাড়ির কথা আমি কখনও স্বপ্নেও ভাবিনি। তাই আবেগপ্রবণ হয়েছে পড়েছি আজ।’’ এর পরেই আরজেডি বিধায়ক দলের প্রতিষ্ঠাতা লালুপ্রসাদ যাদবকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ৪৬ বছরের রামবৃক্ষ। তাঁর কথায়, ‘‘আমি মুষাহার জাতির। লালুপ্রসাদ যাদবই আমায় নেতা বানিয়েছেন। তার পর বিধায়ক করা হয়। বিধায়ক ফ্লাট

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top