পহেলা জানুয়ারির পর ফের রাজ্যে আরোপ হতে চলেছে করোনার বিধি নিষেধ । চোখ রাঙাচ্ছে করোনার তৃতীয় ঢেউ-এর আশঙ্কা। বিশ্বজুড়ে গত এক মাসে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ওমিক্রন নতুন করে ত্রাস সৃষ্টি করেছে ইউরোপ, আমেরিকায়। বাদ পড়েনি ভারত। মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি আবারও ওমিক্রন-আতঙ্কে কাঁপছে। যে কারণে রাজধানীতে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। পশ্চিমবঙ্গেও ৫ জন ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে।
বিশ্বজুড়ে এই পরিস্থিতির বিষয়ে অবগত হয়েও ওমিক্রনকে স্বাগত জানাতে তৎপর হয়ে উঠেছেন একাংশের মানুষ। করোনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, উৎসবের আনন্দে গা ভাসিয়েছেন তাঁরা। বড়দিন উপলক্ষে পার্ক স্ট্রিটের জন জোয়ারের দৃশ্য ছড়িয়ে পড়েছিল নেট মাধ্যমে। যা দেখে আঁতকে উঠেছিলেন অনেকে। পুজোর পর রাজ্যে কোভিড গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী ছিল। ক্রিসমাসের জেরে তার প্রভাব আবার পড়ল রাজ্যের করোনা পরিস্থিতিতে।
আর ও পড়ুন রাজ্য সরকারকে এক হাত নিলেন অধীর রঞ্জন চৌধুরী
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য দপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, একদিনে রাজ্যে আক্রান্ত বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ দাঁড়িয়েছে। ক্রিসমাসের আগে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪০০ থেকে ৫০০-এর মধ্যে ঘোরাফেরা করেছে। মঙ্গলবার সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৫২ তে। গত ২৪ ঘণ্টায় শুধুমাত্র কলকাতায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮২ জন।
২৪ ডিসেম্বর থেকে ১ জানুয়ারি পর্যন্ত রাত্রিকালীন বিধিনিষেধে ছাড় দিয়েছিল রাজ্য সরকার। নাইট কারফিউ না থাকলেও বর্ষবরণের উৎসবে কড়া বিধিনিষেধ মানতে হবে সকলকেই। রাস্তাঘাটে বা মেট্রোয় মাস্ক ছাড়া ব্যক্তিকে দেখলে বা বিধি-নিষেধ না মানলে ধরপাকড়ও করতে পারে পুলিশ। ২ জানুয়ারি থেকে আবারও কড়াকড়ি করে রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত রাত্রিকালীন বিধিনিষেধ চালু হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ১ জানুয়ারির পর ফের রাজ্যে আরোপ হতে চলেছে করোনার বিধি নিষেধ । চোখ রাঙাচ্ছে করোনার তৃতীয় ঢেউ-এর আশঙ্কা। বিশ্বজুড়ে গত এক মাসে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। ওমিক্রন নতুন করে ত্রাস সৃষ্টি করেছে ইউরোপ, আমেরিকায়। বাদ পড়েনি ভারত। মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি আবারও ওমিক্রন-আতঙ্কে কাঁপছে। যে কারণে রাজধানীতে জারি করা হয়েছে হলুদ সতর্কতা। পশ্চিমবঙ্গেও ৫ জন ওমিক্রন আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে।
বিশ্বজুড়ে এই পরিস্থিতির বিষয়ে অবগত হয়েও ওমিক্রনকে স্বাগত জানাতে তৎপর হয়ে উঠেছেন একাংশের মানুষ। করোনাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে, উৎসবের আনন্দে গা ভাসিয়েছেন তাঁরা। বড়দিন উপলক্ষে পার্ক স্ট্রিটের জন জোয়ারের দৃশ্য ছড়িয়ে পড়েছিল নেট মাধ্যমে। যা দেখে আঁতকে উঠেছিলেন অনেকে। পুজোর পর রাজ্যে কোভিড গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী ছিল। ক্রিসমাসের জেরে তার প্রভাব আবার পড়ল রাজ্যের করোনা পরিস্থিতিতে।