বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের প্রাণের ইছামতীর পাড়ে নববর্ষ পালন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট প্রাণকেন্দ্র ইছামতি নদীর পাড়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পদতলে সহমত উদ্যোগে নাচ গান কবিতা আবৃত্তির মধ্যে নববর্ষ পালনের মাতলেন আট থেকে আশি ।
সঞ্জয় হালদার এর উদ্যোগে গায়ক, সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবী, আবৃত্তিকার সম্মিলিত প্রয়াসে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হল। উপস্থিত ছিলেন বসিরহাটে দক্ষিণের বিধায়ক সপ্তসী ব্যানার্জি, সমাজকর্মী গৌতম চক্রবর্তী,ছন্দক বাইন সহ এলাকার বিশিষ্ট জনেরা। হোয়াটসঅ্যাপ ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে যেভাবে বাঙালি নববর্ষের শুভ হালখাতা যেমন দিনে দিনে বিলুপ্তির পথে একদিকে, বাঙালি-বাঙালিয়ানা নববর্ষের মধ্য দিয়ে তুলে আনা।
আর ও পড়ুন দুই বছর বাদে ফের নববর্ষের দিন দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে নেমেছে ভক্তদের ঢল
অন্যদিকে প্রাচীন সংস্কৃতি ইতিহাস বাঙালির জীবনে মননে পরম্পরাকে বজায় রাখার জন্য এই নববর্ষ পালন বলে মনে করেন সমাজের বিশিষ্ট জনেরা। যেখানে বসিরহাটের গর্ব স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদ দীনেশ মজুমদার, কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিজিক্সের ফিনিক্স প্রয়াত শিক্ষাবিদ সুভাষ কুন্ডু ,সাহিত্যিক প্রবীর ঘোষ বিশিষ্টজনেরা সমাজের বিভিন্ন স্তরের সাহিত্যপ্রেমী মানুষেরা।
উল্লেখ্য, বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের প্রাণের ইছামতীর পাড়ে নববর্ষ পালন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট প্রাণকেন্দ্র ইছামতি নদীর পাড়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পদতলে সহমত উদ্যোগে নাচ গান কবিতা আবৃত্তির মধ্যে নববর্ষ পালনের মাতলেন আট থেকে আশি ।
সঞ্জয় হালদার এর উদ্যোগে গায়ক, সাহিত্যিক বুদ্ধিজীবী, আবৃত্তিকার সম্মিলিত প্রয়াসে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হল। উপস্থিত ছিলেন বসিরহাটে দক্ষিণের বিধায়ক সপ্তসী ব্যানার্জি, সমাজকর্মী গৌতম চক্রবর্তী,ছন্দক বাইন সহ এলাকার বিশিষ্ট জনেরা। হোয়াটসঅ্যাপ ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে যেভাবে বাঙালি নববর্ষের শুভ হালখাতা যেমন দিনে দিনে বিলুপ্তির পথে একদিকে, বাঙালি-বাঙালিয়ানা নববর্ষের মধ্য দিয়ে তুলে আনা।
অন্যদিকে প্রাচীন সংস্কৃতি ইতিহাস বাঙালির জীবনে মননে পরম্পরাকে বজায় রাখার জন্য এই নববর্ষ পালন বলে মনে করেন সমাজের বিশিষ্ট জনেরা। যেখানে বসিরহাটের গর্ব স্বাধীনতা সংগ্রামী শহীদ দীনেশ মজুমদার, কথা সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিজিক্সের ফিনিক্স প্রয়াত শিক্ষাবিদ সুভাষ কুন্ডু ,সাহিত্যিক প্রবীর ঘোষ বিশিষ্টজনেরা সমাজের বিভিন্ন স্তরের সাহিত্যপ্রেমী মানুষেরা।