Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
বিশ্বভারতীতে হোস্টেল খোলার দাবিতে পড়ুয়াদের বিক্ষোভ

বিশ্বভারতীতে হোস্টেল খোলার দাবিতে পড়ুয়াদের বিক্ষোভ

বিশ্বভারতীতে হোস্টেল খোলার দাবিতে পড়ুয়াদের বিক্ষোভ

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

বিশ্বভারতীতে হোস্টেল খোলার দাবিতে পড়ুয়াদের বিক্ষোভ । সোমবার সকাল থেকে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল খোলার দাবিতে শুরু হয় আন্দোলোন। হাজার খানকে পড়ুয়া বিক্ষোভে সামিল হয়। বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা একজোট হয়ে বিশ্বভারতীর কেন্দ্রীয় ভবনের প্রধান গেটের সামনে উপস্থিত হয়। সেখানে বিশ্বভারতী নিরাপত্তাকর্মীরা ছাত্র-ছাত্রীদের বাধা দিলে শুরু হয় হাতাহাতি। ছাত্রীদের অভিযোগ বিশ্বভারতীর পুরুষ নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছে। বিশ্বভারতী দর্শন বিভাগের গবেষণারত ছাত্রী মীনাক্ষী ভট্টাচার্য জানায়, গেটে বিক্ষোভ দেখাবার সময় নিরাপত্তা কর্মীরা ছাত্রীদের জামা ছিড়ে দেয়। ছাএদের কে শারিরীক নিগৃহ করা হয়।

 

অনেকের হাত মুচড়ে দেওয়া হয়। প্রবল ধাক্কাধাক্কিতে অনেকে মাটিতে পরে গিয়ে চোট পায়। এটা কি ধরনের আক্রমণ , আমরা কি সন্ত্রাসবাদী ? উপাচার্য যদি ভাবেন পড়ুয়ারা বিস্বভারতী কতৃপক্ষের নিপীড়ন দিনের পর দিন মুখ বুজে সহ্য করবে তাহলে উুনি ভুল ভাবছেন। একসময় পড়ুয়াদের প্রবল চাপের কাছে নিরাপত্তা কর্মীদের প্রতিরোধ ভেঙে যায়। এরপর স্লোগান দিতে দিতে ছাত্রছাত্রীরা সোজা ঢুকে যায় বিশ্বভারতী কর্মসচিবের কার্যালয়ের ভেতরে। সেখানে পড়ুয়ারা মাটিতে বসে পড়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। ইতিমধ্যে বিশ্বভারতীর কর্মসচিব নিজের চেয়ার ছেড়ে পড়ুয়াদের সাথে মাটিতে বসে যায়।

 

বেশ কথা বলার পর ছাত্রছাত্রীরা অনুরোধে কর্মসচিব নিজের চেয়ারে উঠে বসেন। বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের দাবী , যতক্ষন হোস্টেল খোলার দাবী মেনে হোস্টেল খোলা হবে ততক্ষণ এই আন্দোলন চলতে থাকবে। বিশ্বভারতীর অর্থনীতি বিভাগের ছাত্র সোমনাথ সৌ জানায় , অনেক হয়েছে , আর নয় , এবার একটা হ্যাস্তন্যাস্ত চাই। যদি বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ হোস্টেল খুলতে না চায় তাহলে সেটা স্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিক। আর যদি তাদের হোস্টেল খোলার সদইচ্ছা থাকে তাহলে আজকেই হোস্টেল খোলার বিজ্ঞপ্তি জারি করুক।

আর ও পড়ুন     বিজেপির ডাকা বনধে তেমন প্রভাব পড়লো না ঝাড়গ্রাম জেলায়

না হলে আন্দোলন থামবে না। আরো বৃহত্তর আকার নেবে আন্দোলন। তখন উপাচার্য কি করবেন ? আজ যে ভাবে অধিকারের দাবীতে পড়ুয়ারা পথে নেমেছে , তাতে উপাচার্য ভয় পেয়েছেন। কিন্তু উপাচার্যের ভূমিকা সকল রবীন্দ্রনাথ অনুগামীদের লজ্জিত করছে। আশ্রমিক সুবোধ মিএ বলেন , উপাচার্যের শরীরের চামড়া গন্ডার কেও লজ্জায় ফেলে দেবে। মনে হচ্ছে উপাচার্য কে অচিরেই রাতের অন্ধকারে গুরুদেবের পবিএ ভূমি ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top